কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে পাটের বাম্পার ফলন

১৩

আবহাওয়া অনুকূলে থাকার পাশাপাশি পোকামাকড়ের আক্রমণ তেমন না থাকায় চলতি বছর কিশোরগঞ্জের কুলিয়ারচরে ১ হাজার ৭ শ ৫৪ হেক্টর জমিতে পাটের আবাদ হয়েছে। যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৪ হেক্টর বেশি জমিতে হয়েছে এ আবাদ।

তবে, ফলন ভালো হলেও কিছু কিছু এলাকায় পানির অভাবে পাটের আশঁ ছাড়াতে পারছেন না চাষিরা। এছাড়া পাট উৎপাদনে বর্তমানে সার, কীটনাশক ও শ্রমিকের মজুরি বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন খরচ বেড়েছে দ্বিগুণ। সে তুলনায় বাজারে পাটের দর কম। তাই সরকারের কাছে পাটচাষিদের দাবি যেন পাটের দর আরো বৃদ্ধি করে ন্যায্যমূল্য নির্ধারণ করা হয়।

এদিকে, যেসব এলাকায় পানির অভাবে পাটের আঁশ ছাড়াতে পারছেন না চাষিরা সেসব এলাকায় রি-বন্ডিং পদ্বতিতে আঁশ ছাড়ানোর পরামর্শ দেয়া হচ্ছে বলে জানান উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আবদুল্লাহ আল-মামুন।

সরকার যেন পাটের ন্যায্যমূল্য নির্ধারণ করে সোনালী আশঁ খ্যাত পাটের ঐতিহ্যকে ফিরিয়ে আনেন- এমনটাই দাবি সংশ্লিষ্টদের।