মাসাক্কালি গানের রিমেকে ক্ষুব্ধ এ আর রহমান

১৪৬

এক নামেই বিশ্বজোড়া পরিচয় তার। সঙ্গীতের অনন্য জাদুকর তিনি। বলছি বিশ্বখ্যাত সংগীত পরিচালক এ আর রহমানের কথা। যিনি বলিউড ছাপিয়ে বিশ্বমঞ্চে জয় করে নিয়েছেন অস্কার।

বলিউডে একের পর এক তুমুল জনপ্রিয় ও অনবদ্য সঙ্গীত উপহার দিয়েছেন। সেসব গানে বড়পর্দায় ঠোঁট মিলিয়েছেন বলিউড সুপারস্টার তারকারা।

বলিউডে গত দু-তিন বছর ধরে রিমেক গানের ট্রেন্ড জাঁকিয়ে বসেছে। আশি-নব্বই দশকের পাশাপাশি কয়েক বছর আগের গানও রিমেক হচ্ছে আজকাল। কেউ দিচ্ছে সাধুবাদ, কেউবা তিরস্কার।

২০০৯ সালে মুক্তি পাওয়া দিল্লি-সিক্স’ ছবির জন্য মোহিত চৌহানের গাওয়া ‘মাসাক্কালি’ শিরোনামের একটি গানের সুর ও সংগীতায়োজন করেছিলেন এ আর রহমান। ১১ বছর পর এবার গানটির রিমেক প্রকাশ হলো। তনিশক বাগচীর রিমেক ভার্সন ‘মাসাক্কালি ২.০’ গেয়েছেন তুলসী কুমার ও সাচেত ট্যান্ডন।

আর এতে ক্ষেপে গিয়েও নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করলেন এ আর রহমান। টুইটারে তিনি লেখেন, কোনো শর্টকাট নেই। ৩৬৫ দিন ধরে মাথা খাটিয়ে সুর বের করা হয়, যা কয়েক প্রজন্ম মনে রাখবে। দুইশ’জন মিউজশিয়ান একসঙ্গে বসে বাজান। লেখা হয়, মনমতো না হলে আবার লেখা হয়। কত বিনিদ্র রজনী কাটে একটি কম্পোজিশনের পেছনে।

টুইটারে সংযত ভাষায় লিখলেও ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে এ আর রাহমান লেখেন, যে নিজের রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, সে-ই শক্তিশালী। রিমেক গানটি অরিজিনাল গানের গীতিকার, মিউজিশিয়ান, গায়ক, সকলেরই সংবেদনশীলতায় আঘাত করেছে বলে জানান মূল গানটির গীতিকার প্রসূন জোশি।

অনলাইন নিউজ ডেস্ক/বিজয় টিভি

You might also like