ফেনীতে বানভাসিদের এখন দুর্বিষহ জীবন। বাড়িঘরে পানি ওঠায় অনেকেই গ্রাম ছেড়ে যাচ্ছেন শহরে। কেউ-বা আবার স্বজনদের সন্ধানে ছুটছেন গ্রামে। কিন্তু যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন থাকায় মিলছে না
কুমিল্লার বন্যা পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ অবনতির দিকে যাচ্ছে। সময় যত বাড়ছে তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে বন্যা কবলিত মানুষের সংখ্যাও। জেলা ত্রাণ কর্মকর্তার তথ্য অনুযায়ী,
পানির তীব্র স্রোতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় আরও একটি সেতু আংশিক ধসে পড়েছে। এতে সেতুটি দিয়ে যান চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় আখাউড়ার সঙ্গে কসবা উপজেলার সড়ক যোগাযোগ বন্ধ
কুমিল্লার পদুয়ার বাজার বিশ্বরোড এলাকায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (২৩ আগস্ট) দুপুরে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক লাগোয়া প্রাণ কোম্পানির একটি ডিপোতে এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে জানা
বন্যায় প্লাবিত হয়ে চরম বিপর্যয়ে পড়েছে খাগড়াছড়ি জেলার লক্ষাধিক বাসিন্দা। এরই মধ্যে চেঙ্গি, মাইনি ও কাসালং নদীর পানি বিপদসীমার দুই থেকে ছয় ফিট অতিক্রম করায়
ফেনীর বন্যাকবলিত মানুষদের উদ্ধার করতে চাঁদপুর থেকে শিক্ষার্থীরা ১৭টি স্পিডবোট নিয়ে গেছেন। সঙ্গে অন্তত ৫০ শিক্ষার্থী স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে আছেন। বুধবার বিকেল থেকে বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত
অতিবৃষ্টি ও ভারত থেকে নেমে আসা পানিতে ভেঙে গেছে কুমিল্লা গোমতী নদীর প্রতিরক্ষা বাঁধ। বৃহস্পতিবার (২৩ আগস্ট) রাত পৌনে ১২টার দিকে জেলার বুড়িচং উপজেলার ষোলনল
গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে কুমিল্লায়। এই সময়ে কুমিল্লায় ১৮৮ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। রাজধানী ঢাকায় রেকর্ড করা হয়েছে ৪৩ মিলিমিটার
কুমিল্লায় বৃষ্টি ও বন্যার প্রভাবে দুইদিনে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে বুধবার (২১ আগস্ট) মারা যান তিনজন, সোমবার (১৯ আগস্ট) মারা গেছেন একজন। এদের
অব্যাহত বৃষ্টি ও ভারত থেকে ধেয়ে আসা পানিতে ক্রমেই ফুঁসে উঠেছে কুমিল্লার গোমতী। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) সকাল ৭টায় পানি বিপৎসীমার ৭০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত