৮ ফুট লম্বা আর ৩২ মণ ওজনের এই ষাড়টি তিনবছর যাবত শখের বসে লালন-পালন করে আসছেন কিশোরগঞ্জের গোবিন্দপুর ইউনিয়নের গণমানপুরা গ্রামের কৃষক সিদ্দিকুর রহমান।
কোরবানি ঈদকে সামনে রেখে দেশীয় পদ্ধতিতে লালন পালন করা এই ষাড়টি এখন জেলার সকলের কাছে রংবাহাদুর নামেই পরিচিত। ষাড়টিকে দেখতে প্রতিদিনই ভীড় করেন সাধারণ মানুষ। গায়ের রং আর সুঠাম দেহের এই ষাড়টি সকলের কাছে প্রিয় হলেও করোনার কারণে বিক্রি নিয়ে এখন দুশ্চিন্তায় রয়েছেন কৃষক সিদ্দিকুর রহমান। তারপরও ন্যায্য মূল্য পাওয়ার আশা তার।
প্রতিবছরই শখের বসে কিশোরগঞ্জে বিভিন্ন জাতের ষাড় লালন পালন করেন খামারি ও কৃষকরা। তবে, করোনার প্রাদুর্ভাব শুরুর পর থেকে গো খাদ্যের দাম বাড়ার পাশাপাশি গরু বিক্রয়ে ন্যায্য মূল্য না পাওয়ায় গরু পালনে আগ্রহ কমে যাচ্ছে খামারি ও কৃষকদের।