প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ফারজানা হকের ১০২ রানের পরও জয় তুলে নিতে পারেনি নারী ক্রিকেট দল। স্বাগতিকরা ম্যাচটি জিতে নিয়েছে ৮ উইকেট আর ২২ বল হাতে রেখেই।
ইতিহাসের সেরা সময় পার করছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। ঘরের মাঠে ভারতকে হারানো, পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের পর দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে প্রথমবার ওয়ানডে সিরিজ জয়ের হাতছানি ছিল বাংলাদেশের মেয়েদের সামনে। সে লক্ষ্যে কাল দ্বিতীয় ওয়ানডেতে পচেফস্ট্রুমে খেলতে নেমে ফারজানার দুর্দান্ত শতকে ৪ উইকেটে ২২ রানের সংগ্রহ গড়ে সফরকারীরা। তবে স্বাগতিকরা সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ম্যাচটি জিতে সিরিজে সমতায় ফিরেছে।
বাংলাদেশের মেয়েদের দেয়া ২২৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতেই ১০৬ রান তুলে প্রোটিয়া নারীরা। পঁচিশ ওভারেই অর্ধেক রান করা পথে দুই ওপেনারই কাল তুলে নিয়েছেন অর্ধশতক। এরপর পর পর দুই বলে সাজঘরে ফিরেন দুজনই। ফলে কিছুটা ম্যাচে ফেরার আশা সৃষ্টি হয়েছিল টাইগ্রেসদের।
তবে শেষ পর্যন্ত প্রোটিয়াদের টপ অর্ডারের বাকি দুই ব্যাটার গড়েন ১১৭ রানের জুটি। এতে করেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় স্বাগতিকরা।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশকে ভালো শুরু এনে দেন দুই ওপেনার শামিমা সুলতানা ও ফারজানা হক। উদ্বোধনী জুটিতে ৪৮ রান সংগ্রহ করেন এই দুই ব্যাটার। এরপরই ২৮ রান করে সাজঘরে ফেরেন শামিমা। পরে দ্বিতীয় উইকেটে ব্যাট করতে নামা মুর্শিদাকে নিয়ে দেখে শুনে খেলে এগোতে থাকেন আরেক ওপেনার ফারজানা। তবে দ্বিতীয় জুটিতে ১৫ রান করতেই সাজঘরের পথ ধরেন মুর্শিদা। আগের দিন ৯১ রানের তান্ডব ইনিংস খেলা মুর্শিদা আজ থামেন মাত্র ৮ রানেই। এরপর তৃতীয় উইকেটে ব্যাট করতে নামা অধিনায়ক নিগার সুলতানাকে নিয়ে সামনের দিক এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন ওপেনার ফারজানা। এই দুই জনের অর্ধশতরানে জুটিতে বড় সংগ্রহের দিক এগোতে থাকে টাইগ্রেসরা। তবে দলীয় ১২১ রানের অধিনায়ক নিগার আউট হলে ভাঙে ৫৮ রানের এই জুটি।
সাজঘরে ফেরার আগে ৩৩ বলে ১৩ রান করেন এই ব্যাটার। এরপত চতুর্থ উইকেটে ব্যাট হাতে নামেন ফাহিমা খাতুন। তাকে সঙ্গে নিয়ে আগ্রসী ব্যাটিং করতে থাকেন ওপেনার ফারজনা। উইকেটে থিতু হয়ে প্রোটিয়া বলারদের ওপর আগ্রসী হতে থাকেন ফাহিমা খাতুনও। এদিকে আগ্রসী ব্যাটিং করা ফারজানা তুলে নেন তার ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় শতক। এছাড়া বাংলাদেশ নারী দলের হয়ে ওয়ানডেতে দুটি সেঞ্চুরি করা একমাত্র ক্রিকেটার ফারজানা হক।
তবে শতকের পর রান আউটে কাটা পরে সাজঘরে ফেরেন এই ব্যাটার। প্যাভিলিয়নে যাবার আগে ১০২ রান করেন ফারজানা। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ২২২ রানের সংগ্রহ পায় নিগার সুলতানার দল। ৪৬ রানে ফাহিমা খাতুন ও রিতু মনি ৬ রানে অপরাজিত থাকেন। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে বল হাতে মারিজানে কেপ নেন ২টি উইকেট এছাড়া মাসাবাতা ক্লাস নেন ১টি উইকেট।গতকাল নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দুর্দান্ত এক শতক হাঁকিয়েছিলেন সৌম্য সরকার, তবে নেলসনে তার ১৬৯ রানের ইনিংসের পরও ৭ উইকেটে হেরেছে বাংলাদেশ। রাতে দক্ষিণ আফ্রিকায়ও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়েছে। প্রোটিয়াদের বিপক্ষে সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ফারজানা হকের ১০২ রানের পরও জয় তুলে নিতে পারেনি নারী ক্রিকেট দল। স্বাগতিকরা ম্যাচটি জিতে নিয়েছে ৮ উইকেট আর ২২ বল হাতে রেখেই।
ইতিহাসের সেরা সময় পার করছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। ঘরের মাঠে ভারতকে হারানো, পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের পর দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে প্রথমবার ওয়ানডে সিরিজ জয়ের হাতছানি ছিল বাংলাদেশের মেয়েদের সামনে। সে লক্ষ্যে কাল দ্বিতীয় ওয়ানডেতে পচেফস্ট্রুমে খেলতে নেমে ফারজানার দুর্দান্ত শতকে ৪ উইকেটে ২২ রানের সংগ্রহ গড়ে সফরকারীরা। তবে স্বাগতিকরা সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ম্যাচটি জিতে সিরিজে সমতায় ফিরেছে।
বাংলাদেশের মেয়েদের দেয়া ২২৩ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে উদ্বোধনী জুটিতেই ১০৬ রান তুলে প্রোটিয়া নারীরা। পঁচিশ ওভারেই অর্ধেক রান করা পথে দুই ওপেনারই কাল তুলে নিয়েছেন অর্ধশতক। এরপর পর পর দুই বলে সাজঘরে ফিরেন দুজনই। ফলে কিছুটা ম্যাচে ফেরার আশা সৃষ্টি হয়েছিল টাইগ্রেসদের।
তবে শেষ পর্যন্ত প্রোটিয়াদের টপ অর্ডারের বাকি দুই ব্যাটার গড়েন ১১৭ রানের জুটি। এতে করেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় স্বাগতিকরা।
এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশকে ভালো শুরু এনে দেন দুই ওপেনার শামিমা সুলতানা ও ফারজানা হক। উদ্বোধনী জুটিতে ৪৮ রান সংগ্রহ করেন এই দুই ব্যাটার। এরপরই ২৮ রান করে সাজঘরে ফেরেন শামিমা। পরে দ্বিতীয় উইকেটে ব্যাট করতে নামা মুর্শিদাকে নিয়ে দেখে শুনে খেলে এগোতে থাকেন আরেক ওপেনার ফারজানা। তবে দ্বিতীয় জুটিতে ১৫ রান করতেই সাজঘরের পথ ধরেন মুর্শিদা। আগের দিন ৯১ রানের তান্ডব ইনিংস খেলা মুর্শিদা আজ থামেন মাত্র ৮ রানেই। এরপর তৃতীয় উইকেটে ব্যাট করতে নামা অধিনায়ক নিগার সুলতানাকে নিয়ে সামনের দিক এগিয়ে নিয়ে যেতে থাকেন ওপেনার ফারজানা। এই দুই জনের অর্ধশতরানে জুটিতে বড় সংগ্রহের দিক এগোতে থাকে টাইগ্রেসরা। তবে দলীয় ১২১ রানের অধিনায়ক নিগার আউট হলে ভাঙে ৫৮ রানের এই জুটি।
সাজঘরে ফেরার আগে ৩৩ বলে ১৩ রান করেন এই ব্যাটার। এরপত চতুর্থ উইকেটে ব্যাট হাতে নামেন ফাহিমা খাতুন। তাকে সঙ্গে নিয়ে আগ্রসী ব্যাটিং করতে থাকেন ওপেনার ফারজনা। উইকেটে থিতু হয়ে প্রোটিয়া বলারদের ওপর আগ্রসী হতে থাকেন ফাহিমা খাতুনও। এদিকে আগ্রসী ব্যাটিং করা ফারজানা তুলে নেন তার ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় শতক। এছাড়া বাংলাদেশ নারী দলের হয়ে ওয়ানডেতে দুটি সেঞ্চুরি করা একমাত্র ক্রিকেটার ফারজানা হক।
তবে শতকের পর রান আউটে কাটা পরে সাজঘরে ফেরেন এই ব্যাটার। প্যাভিলিয়নে যাবার আগে ১০২ রান করেন ফারজানা। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৪ উইকেট হারিয়ে ২২২ রানের সংগ্রহ পায় নিগার সুলতানার দল। ৪৬ রানে ফাহিমা খাতুন ও রিতু মনি ৬ রানে অপরাজিত থাকেন। দক্ষিণ আফ্রিকার হয়ে বল হাতে মারিজানে কেপ নেন ২টি উইকেট এছাড়া মাসাবাতা ক্লাস নেন ১টি উইকেট।