নবায়নযোগ্য জ্বালানির মধ্যে বাংলাদেশের সোলারের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী
শনিবার (২ মার্চ) রাতে প্রতিমন্ত্রীর বাসভবনে ইন্টারন্যাশনাল সোলার অ্যালায়েন্সের (আইএসএ) মহাপরিচালক ড. অজয় মাথুর সৌজন্য সাক্ষাতে গেলে তিনি এ কথা বলেন।
আইএসএ’র মহাপরিচালক শনিবার অনুষ্ঠিত আইএসএ’র প্রথম স্টিয়ারিং কমিটির সভায় আলোচ্য বিষয় ও সিদ্ধান্তসমূহ প্রতিমন্ত্রীকে অবহিত করেন।
আগামী ডিসেম্বর ২০২৪-এর মধ্যে ৯টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। যার ৬টি প্রকল্পের ৫ লাখ ৪১ হাজার মার্কিন ডলার খরচ হবে। ভাসমান সোলার প্রকল্পের প্রাক্কলিত মূল্য নির্ধারণ করা হয়নি।
প্রতিমন্ত্রী মহাপরিচালককে স্বাগত জানিয়ে বলেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির মধ্যে বাংলাদেশের সোলারের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে জমির পরিমাণ হ্রাস করা অপরিহার্য। ভাসমান সোলারের সম্ভাব্য স্থান বিচক্ষণতার সঙ্গে নির্বাচন করতে হবে। রূফটপ সোলারের ব্যাপক প্রসারে আইএসএ আরো অবদান রাখতে পারে। বিচ্ছিন্ন চরাঞ্চলে সোলার বিদ্যুৎ আরও বৃদ্ধি করা হবে। ভাসানচরসহ দেশের বড় বড় চরে যৌথভাবে কাজ করা যেতে পারে।
আলোচনাকালে বিদ্যুৎ বিভাগের যুগ্মসচিব নিরোদ চন্দ্র মন্ডল ও আইএসএ’র অনুষ্ঠান ও প্রকল্প বাস্তবায়ন ইউনিটের প্রধান রমেশ কুমার কুরুপ্পাথ উপস্থিত ছিলেন।