এক দফা দাবিতে সারা দেশের সব সরকারি-বেসরকারি হাসপাতলে ৩ ঘণ্টা কর্মবিরতি পালন করেছেন নার্সরা। নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদফতর এবং বাংলাদেশ নার্সিং ও মিডওয়াইফারি কাউন্সিল থেকে
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে এক হাজার ৫৮১ জন নিহত হয়েছেন। শনিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্বাস্থ্যবিষয়ক উপকমিটির সংবাদ সম্মেলনে
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের সময় আহতদের উন্নত চিকিৎসা দিতে ঢাকায় এসেছে চীনের জাতীয় জরুরি মেডিকেল টিম। রোববার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে মেডিকেল টিমকে
দেশের ডেঙ্গু সংক্রমণ পরিস্থিতি গত বছরের এই সময়ের তুলনায় তুলনামূলক ভালো আছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এমএ আকমল হোসেন আজাদ।
গত জুলাই-আগস্ট মাসে ছাত্র আন্দোলনে আহতদের দেখতে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউরোসায়েন্সেস অ্যান্ড হাসপাতাল পরিদর্শন করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
চিকিৎসদের সন্তান সমতুল্য আখ্যা দিয়ে কাজে ফেরার আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। জানান, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ছাত্র মৃত্যুর ঘটনা পীড়াদায়ক। রোববার (১ সেপ্টেম্বর)
ঢাকা মেডেকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসকদের মারধর ও লাঞ্ছিতের ঘটনায় জড়িতদের বিচার ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবিতে সারাদেশে কমপ্লিট শাটডাউনের ঘোষণা দিয়েছেন চিকিৎসকরা। রোববার (১ সেপ্টেম্বর)
গত ১৫ বছর ধরে যেসব চিকিৎসক বৈষম্য ও নিপীড়নের শিকার হয়েছেন জ্যেষ্ঠতা ও মেধার ভিত্তিতে তাদের নিয়োগের দাবি জানিয়েছে চিকিৎসকদের সংগঠন ন্যাশনাল ডক্টরস ফোরাম (এনডিএফ)।
এবার দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা সংস্কারের দাবিতে রাজপথে চিকিৎসকরা। কোয়াক রেজিস্ট্রেশন বাতিলসহ নানা দাবিতে সকাল থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান করেন এমবিবিএস ও বিডিএস চিকিৎসক। বাংলাদেশ
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আহতদের প্রয়োজনে সরকার উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করে বিদেশে পাঠাবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ধর্ম বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আ খ ম খালিদ হোসেন।