কালিয়াকৈর উপজেলার বরিয়াবহ গ্রামের জাহিদুল ইসলামের বাড়ির গাভী থেকে ২০১৯ সালের জানুয়ারি মাসের ১ তারিখে এই ষাঁড়টি জন্ম নেয়। ষাঁড়টির বয়স এখন প্রায় আড়াই বছর। জাহিদুল ইসলামসহ তার পিতা রিয়াজউদ্দিন ও তার ভাই আব্দুল আজিজ গরুটি লালন-পালন করেন।
পশুটির গায়ের রঙ সাদার কারণে নাম দেয়া হয়েছে ধলা মিয়া। এখন দেখতে অনেকটা হাতির মতো এই ধলা মিয়ার দাম তিনি হাঁকছেন ৭ লাখ টাকা। বর্তমানে ক্রেতারা গরুটির দাম ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত বলছেন।
করোনা পরিস্থিতিতে এবার হাট বসা নিয়ে তৈরি হয়েছে সংশয়। তাই করোনার সঙ্কটময় মুহূর্তে ষাড়টির উপযুক্ত দাম পাওয়া নিয়ে খামারির মাঝে তৈরি হয়েছে আশঙ্কা।
এবার অনলাইনে কোরবানির পশু বিক্রির ব্যবস্থা করা হয়েছে জানিয়ে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. ফৌজিয়া কাদির জানান শঙ্কার কোনো কারণ নেই।
কালিয়াকৈর উপজেলায় ১১ হাজার কোরবানির জন্য উপযুক্ত পশু রয়েছে। এসব পশুর মধ্যে শ্রীফলতলী ইউনিয়নের সবচেয়ে বড় ষাঁড় জাহিদুল ইসলামের ধলা মিয়া।