স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উত্তরণের পর ইউরোপের বাজারে বাংলাদেশকে জিএসপি সুবিধা পেতে শ্রমিক অধিকারের পাশাপাশি অন্যান্য মানবাধিকার সুরক্ষার প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে বলে জানিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
মঙ্গলবার (১৯ জুলাই) জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন ইইউ’র প্রতিনিধি দলের সদস্য হেইডি হাওটালা। এসময় ২০২৯ সালের পর ইইউ নতুন করে জিএসপি সুবিধা বাড়ানোর চিন্তা করছে না বলেও ইঙ্গিত দেন তিনি।
হেইডি হাওটালা আরও বলেন, যেহেতু বাংলাদেশ ইতোমধ্যেই স্বল্পোন্নত দেশ থেকে বেরিয়ে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে প্রবেশ করেছে, ২০২৬ সালের মধ্যে এটি পুরোপুরি বাস্তবায়ন হবে। ফলে এ বিষয়ে আমাদেরকে সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এসময় জিএসপি প্লাসের রোডম্যাপের কথা উল্লেখ করে সেটি বাস্তবায়নের তাগিদ দেন তিনি। এসময় ইইউ’র প্রতিনিধি দলের সদস্যরাসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।