1. junayed@bijoy.tv : বিজয় নিউজ ডেস্ক : বিজয় টিভি নিউজ ডেস্ক
  2. boe01@bijoy.tv : বিজয় টিভি নিউজ ডেস্ক : বিজয় টিভি নিউজ ডেস্ক
  3. rafi@bijoy.tv : বিজয় নিউজ ডেস্ক : বিজয় টিভি নিউজ ডেস্ক
  4. rubel@bijoy.tv : support_admin :
ঘুষ গ্রহণের দায়ে আদালতের হিসাব সহকারীর ১০ বছরের জেল
ঢাকা শনিবার, ০৯ অগাস্ট ২০২৫, ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন

ঘুষ গ্রহণের দায়ে আদালতের হিসাব সহকারীর ১০ বছরের জেল

বিজয় টিভি নিউজ
  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ২৮৯ বার পড়া হয়েছে
ঘুষ গ্রহণের দায়ে আদালতের হিসাব সহকারীর ১০ বছরের জেল

ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় খুলনা বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের হিসাব সহকারী কাম ক্যাশিয়ার অলোক কুমার নন্দীকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একইসঙ্গে তাকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) খুলনা বিভাগীয় স্পেশাল জজ আদালতের বিচারক মো. আশরাফুল ইসলাম এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি অলোক কুমার নন্দী আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রায়ের বিষয়টি ওই আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. ইয়াসিন আলী ঢাকা পোস্টকে নিশ্চিত করেছেন।

আদালত সূত্রে জানা যায়, খুলনা বিভাগীয় জজ আদালতে মো. জহুর ই আলমের বিরুদ্ধে স্পেশাল ৪০/৯১নং মামলা বিচারাধীন ছিল। আসামির স্ত্রী হাসিনা আলম খোঁজখবর নিতে আদালতে এলে হিসাব সহকারী কাম ক্যাশিয়ার অলোক কুমার নন্দী আসামি জহুর ই আলমকে দেড় লাখ টাকার বিনিময়ে খালাস করিয়ে দেওয়ার মিথ্যা আশ্বাস প্রদান করেন। প্রস্তাবে রাজি হয়ে ১৯৯৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি অলোক কুমার নন্দীকে দেড় লাখ টাকা সিএন্ডবি কলোনির সামনে প্রদান করা হবে বলে হাসিনা আলম আশ্বাস দেন। কিন্তু ওইদিন তিনি কোনো টাকা তাকে পরিশোধ বা তার সঙ্গে দেখাও করেননি। পরে একই বছরের ১৪ মে অলোক কুমার নন্দী মাগুরায় হাসিনা আলমের বাড়িতে যান এবং প্রতারণার আশ্রয় নেন। হাসিনা আলমকে জানানো হয় দেড় লাখ টাকা না দেওয়ায় আদালতের বিচারক আসামি জহুর ই আলমকে সাজা প্রদান করেছেন। হাসিনা আলম তখন নন্দীকে জিজ্ঞাসা করেন করণীয় কিছু আছে কি না, উত্তরে নন্দী জানান দেড় লাখ টাকা দিলে মামলার যাবতীয় নথি পুড়িয়ে দেবেন।

একপর্যায়ে ১৯৯৪ সালের ২৫ মে স্ত্রী হাসিনা আলম ছয় শতক জমি ও গরু বিক্রি করে দুজনের উপস্থিতিতে নন্দীকে দেড় লাখ টাকা দেন। কিন্তু পরবর্তীতে খাদ্য অধিদপ্তর থেকে জহুর ই আলমের বিরুদ্ধে আদালতের রায়ের সাজা সংক্রান্ত চিঠি পেয়ে আদালতে আত্মসমর্পণ করলে তাকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়। জহুর ই আলমের স্ত্রী হাসিনা আলম পরবর্তীতে অলোক কুমার নন্দীর কাছে টাকা ফেরত চান। অলোক কুমার নন্দী বিভিন্ন সময়ে হাসিনা আলমকে ২৩ হাজার টাকা প্রদান করেন এবং আর কোনো টাকা দিতে পারবেন না বলে জানান।

এ ঘটনায় হাসিনা আলম খুলনা বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতে ১৯৯৯ সালের ১৭ জুন একটি নালিশি দরখাস্ত করেন যা বিভাগীয় জজ আদালত থেকে একই বছরের ২২ জুন একটি স্মারক খুলনা দুর্নীতি দমন ব্যুরোতে প্রেরণ করেন। ২০০০ সালের ৩০ মে যাবতীয় প্রমাণাদি গ্রহণ শেষে জেলা দুর্নীতি দমন ব্যুরোর পরিদর্শক মিছবাহ উদ্দিন বাদী হয়ে খুলনা থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। এ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ছিলেন জেলা দুর্নীতি দমন ব্যুরোর পরিদর্শক সুভাষ চন্দ্র দত্ত।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো

রবিবার, ৩ আগস্ট, ২০২৫
হজ ও ওমরাহ নিয়ে বিশাল সুখবর!

হজ ও ওমরাহ নিয়ে বিশাল সুখবর!

শুক্রবার, ৮ আগস্ট, ২০২৫

সাম্প্রতিক পোস্ট

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২১৩১৪১৫
১৬১৭১৮১৯২০২১২২
২৩২৪২৫২৬২৭২৮২৯
৩০৩১  
© সর্বসত্ব সংরক্ষিত ২০২৫ বিজয় টিভি || All Rights Reserved.