আদিত্য রায় কাপূরের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছিলেন অভিনেত্রী অনন্যা পাণ্ডে। আর এটা বলিউডের ওপেন সিক্রেট। গত দুই বছর থেকে আদিত্য ও অনন্যার প্রেম নিয়ে ভক্তদের মাঝে আলোচনা-সমালোচনা হয়ে আসছে।
‘কফি উইথ করণ’- টক শোতে নিজেকে অনন্যা ‘কয়’ কাপূর বলে পরিচয় দিয়েছেন তিনি। ‘কয়’ মানে লাজুক। যদিও রাখঢাক কিংবা কোনো লজ্জা না রেখেই নিজের প্রেমের কথা স্বীকার করেছেন। তবে হঠাৎ তাদের সম্পর্কে ভাঙন ধরেছে। এই নিয়ে প্রকাশ্যে কিছু না বললেও দুজনেই আচরণে বুঝিয়ে দিয়েছেন তাদের সম্পর্কে তিক্ততা এসেছে।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনন্যার এক ভিডিও নিয়ে অনুরাগীদের মাঝে বেশ আলোচনা-সমালোচনা হচ্ছে। অনেকের মতে, এই ভিডিওতেই নাকি ব্রেকআপের বিষয় খোলসা করেছেন চাঙ্কি কন্যা।
সেই ভিডিওতে অনন্যাকে একজন জিজ্ঞেস করেছেন, কেমন আছেন? অনন্যা বলছেন, ‘আসলে আজকাল আত্মাটাই হারিয়ে ফেলেছি। আই লস্ট মাই সোল।’
তাদের এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু ভারতীয় গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, ‘গত একমাস আগেই আদিত্য-অনন্যার সম্পর্কে ফাটল ধরেছে। সবই ঠিকঠাক চলছিল ওদের মধ্যে। আচমকাই ওদের বিচ্ছেদটা বন্ধুমহলের কাছে ভীষণই শকিং! যদিও ওরা একে-অপরের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রেখেছে।’
তিনি জানান, অনন্যা মুভ অন করার চেষ্টা করছে। কষ্ট পেয়েছে বটে! অনন্যা এখন ওর নতুন পোষ্যর সঙ্গে সময় কাটাচ্ছে। আদিত্যও খুব পরিণতভাবেই পরিস্থিতিটা সামলাচ্ছে।
উল্লেখ্য, গত বছর কৃতি শ্যাননের দিওয়ালি পার্টিতে আদিত্য রায় কাপূর ও অনন্যা পাণ্ডেকে একসঙ্গে দেখা গিয়েছিল। তারপর থেকেই শুরু হয় প্রেমের গুঞ্জন। এই জল্পনার মাঝেই অনন্যার ২৫তম জন্মদিন উদযাপন করতে মালদ্বীপে উড়াল দিয়েছিলেন এই জুটি।
কমিটি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়সহ অন্যান্য মন্ত্রণালয় ও বিভাগ এবং অধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর অনুমোদিত ও শূন্য পদ পূরণ করতে গুরুত্ব অনুযায়ী মন্ত্রণালয় ও বিভাগ নির্বাচন করে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করে। এছাড়া আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক করে মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে যে নিয়োগ দেওয়া হয় (১৩-২০গ্রেড) সেগুলোর শূন্যপদ পূরণের লক্ষ্যে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ারও সুপারিশ করা হয়।
এ বৈঠকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।