ছিলেন প্রবাসে। করোনার সময় দেশে ফিরে এসে ব্যবসায় লোকসান করে পুঁজি হারিয়ে যখন বেকার হয়ে পড়েছিলেন ঠিক তখন ভাগিনা এনামুল হক এনামের সাথে পরামর্শ করে অনেকটা শখের বসেই কৃষি কাজে মনোনিবেশ করেন মামা সাইফুল আহমেদ সাজাল।
রংপুর থেকে চারা সংগ্রহ করে নিজের জমি না থাকায় ১০০ শতক জমি ৫০ হাজার টাকায় বর্গা নিয়ে ৮ শতাধিক চারা রোপণ করেন। চারা রোপণের প্রায় তিন মাসের মধ্যেই প্রতিটি গাছে গড়ে ২৫ থেকে ৩০টি করে পেঁপে ধরেছে। পেঁপে চাষ করে এলাকায় সবার দৃষ্টি কেড়েছেন তারা।
শুধু পেঁপেই নয়, সাথী সবজি হিসেবে ৩ হাত ফাঁকা রেখে কাঁচা মরিচ, বেগুন, কুমড়া চাষ করেও তাক লাগিয়ে দিয়েছেন মামা-ভাগিনা।
মামা-ভাগিনার পেঁপে বাগান দেখে এলাকার অনেকেই এখন পেঁপে চাষে আগ্রহী হয়ে উঠছে। প্রতিদিনই লোকজন আসছেন পেঁপে বাগান দেখতে।
কৃষি অফিস থেকে তাদের সব রকমের সহযোগিতা করা হয়েছে বলে জানালেন কৃষি কর্মকর্তা শামীমুল হক শামীম।