ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবন। এই জায়গাটিকে বলা হয় বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীকার আন্দোলনের আতুরঘর।
আশীর্বাদ সিনেমার প্রেক্ষাপট সত্তর দশকের। মুক্তিযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে তৈরি হয়েছে সিনেমা কাহিনী। তবে ছবিতে সত্তর দশকের পাশাপাশি বর্তমান সময়ের ঘটনাও।
ছবির কেন্দ্রীয় নারী চরিত্রে রয়েছেন মাহিয়া মাহি। আতিত সময়কে তুলে ধরতে তার সাজেও কিছুটা পুরনো সাজ। ক্যারিয়ারে এই প্রথম তিনি অভিনয় করছেন পিরিওডিক সিনেমায়।
ছবিতে আসাদ নাম নিয়ে অভিনয় করছেন রোশান। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ ও উদীয়মান ছাত্রনেতা তিনি। জানালেন মুক্তিযুদ্ধের ছবিতে অভিনয় করার অনুভূতি।
এর আগে বলা হয়েছিল মুক্তিযুদ্ধে এক বিশেষ শিশুর অবদান ছবির গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। কিন্তু গণমাধ্যমে বার বার উঠে আসছে আসাদ ও সুবর্ণার কথা। কাহিনীকার পরিস্কার করেছেন বিষয়টি।
২০১৯-২০ অর্থবছরে সরকারি অনুদান পেয়েছে ছবিটি। ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়েছে ছবির শুটিং।