গতানুগতিক পরীক্ষা পদ্ধতির বাইরে গিয়ে বিকল্প পদ্ধতিতে মূল্যায়নে তৈরি করা হচ্ছে বিশেষায়িত বডি ‘ন্যাশনাল অ্যাসেসমেন্ট অ্যান্ড অ্যাক্সামিনেশন সেন্টার’। একটি বেসরকারি গণমাধ্যমকে এ কথা জানিয়েছেন শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল। করোনা পরিস্থিতিতে ২০২১ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের ঝুঁকির মধ্যে ফেলে দিয়ে কোনো পাবলিক পরীক্ষা নেওয়া হবে না বলেও জানিয়েছেন তিনি। এ ক্ষেত্রে বিগত ক্লাসের পরীক্ষার মূল্যায়নের ওপর ভিত্তি করে এসএসসির ফলাফল তৈরির পরামর্শ শিক্ষাবিদদের।
এদিকে দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় মানসিক চাপে থাকা অনেক শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের দাবি অটো প্রমোশনের।
করোনা পরিস্থিতির কারণে প্রায় ১০ মাস ধরে বন্ধ সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তবে, অনলাইনে শিক্ষা কার্যক্রম চালু থাকলেও সেটা কতটা ফলপ্রসূ তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে সম্প্রতি শিক্ষামন্ত্রী সিলেবাস ছোট করে এসএসসি পরীক্ষা নেওয়ার আভাস দিলেও এর ২ দিন পর প্রধানমন্ত্রী বলেন, পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হলে খোলা হবে না শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।
এমন অনিশ্চয়তার মধ্যে পরীক্ষা নিয়ে মানসিক চাপে রয়েছে অনেক পরীক্ষার্থী। আর করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়ে চিন্তিত অভিভাবকরা।