বন্যার ভয়াবহতায় বিপর্যস্ত অবস্থায় দিন কাটছে লক্ষ্মীপুরে লাখ লাখ মানুষের। কোমর পানিতে যাতায়াতে অস্বস্তিতে পড়তে হচ্ছে।এছাড়া সুপেয় পানিরও অভাব দেখা দিয়েছে বিভিন্ন এলাকায়।
জেলা ত্রাণ ও ও পুনর্বাসন কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জেলার শতভাগ এলাকা এখন পানির নিচে। প্রায় সাড়ে সাত লাখ মানুষ পানিবন্দি।
এদিকে পানিবন্দি লোকজন ছুটছে আশ্রয়কেন্দ্রের দিকে। কোনো কোনো আশ্রয়কেন্দ্র পূর্ণ হয়ে গেছে। নতুন করে লোকজনের ঘরেও পানি উঠতে শুরু করেছে। তারাও আশ্রয়কেন্দ্রে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে। আশ্রয় কেন্দ্রে জেলা প্রশাসন, বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও স্বেচ্ছাসেবি সংগঠনের পক্ষ থেকে ত্রাণ সামগ্রী দিতে দেখা গেছে। তবে এটি চাহিদার তুলনায় খুবই কম বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
জামায়াতের কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ড. রেজাউল করিম, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্না, জেলা যুবদলের সভাপতি রেজাউল করিম লিটন, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলীম হুমায়ুন, সৈয়দ রশিদুল হাসান লিংকন, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাসির উদ্দীন নাসির, কেন্দ্রীয় কৃষকদলের সভাপতি হাসান জাফির তুহিন, স্থানীয় জেলা সভাপতি মাহবুব আলম মামুন, সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল, জেলা ছাত্রদলের হাসান মাহমুদ ইব্রাহিম, সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশীদ ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ নিয়ে তৎপর রয়েছেন।
এছাড়া বন্যার্তদের মাঝে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প ও বিনামূল্যে ওষুধ সরবরাহ করছে জেলা কৃষকদল।