দ্রুত আমদানি পণ্য খালাস করতে গত ১৩ জুলাই, বন্দর ব্যবহারকারীদের কাছে চিঠি পাঠায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ। চিঠিতে চারগুণ বাড়তি মাশুল আদায়ের হুশিয়ারিও দেয়া হয়।
রোববার (১৭ জুলাই) থেকে খুলেছে কারখানাও। তবে, কারখানার চাকা ঘুরলেও পণ্য খালাসে বেশ অনীহা দেখা গেছে আমদানিকারকদের। দিনে দিনে বন্দরের ইয়ার্ডে বাড়ছে কনটেইনারের স্তূপ।
চারদিন আগে ৪০ হাজারের বেশি কনটেইনার থাকলেও এখন পর্যন্ত বন্দরের ইয়ার্ডে জমেছে ৪৪ হাজার ৬২১ টিইইউএস কনটেইনার। এদিকে, চট্টগ্রাম বন্দরে দীর্ঘদিন পড়ে থাকা আমদানি পণ্য দ্রুত খালাস নিতে আমদানিকারকদের অনুরোধ জানিয়েছে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ।
‘বাংলাদেশকে সব ধরনের সহায়তা করতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র’
নিবন্ধিত সব দল নিয়েই হবে আগামী জাতীয় নির্বাচন: সিইসি
সুশাসন প্রতিষ্ঠার কারণে টাকা পাচার বন্ধ হয়েছে: গভর্নর
অন্তর্বর্তীকালীন দায়িত্ব পালনে ঢাকায় ট্র্যাসি জ্যাকবসন
লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানল নিয়ন্ত্রণে সামান্য অগ্রগতি
হারের ম্যাচে লিটনের ভিন্নরকম সেঞ্চুরি
বুধবার বিদায়ী ভাষণ দেবেন বাইডেন 
তৃতীয় মেয়াদে ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট হিসেবে মাদুরোর শপথগ্রহণ
বায়ুদূষণে আজ দ্বিতীয় ঢাকা, শীর্ষ পাঁচে ভারতের তিন শহর
রোটা ভাইরাসে আক্রান্ত শিশুরা, ১৫ দিনে এক হাসপাতালেই ভর্তি ৫ হাজার
