1. junayed@bijoy.tv : বিজয় নিউজ ডেস্ক : বিজয় টিভি নিউজ ডেস্ক
  2. boe01@bijoy.tv : বিজয় টিভি নিউজ ডেস্ক : বিজয় টিভি নিউজ ডেস্ক
  3. rafi@bijoy.tv : বিজয় নিউজ ডেস্ক : বিজয় টিভি নিউজ ডেস্ক
  4. rubel@bijoy.tv : support_admin :
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ১৬০০ মিটার দৌড়ে ক্রিকেটারদের ফিটনেস পরীক্ষা
ঢাকা বুধবার, ০৭ মে ২০২৫, ০৪:১৬ অপরাহ্ন

বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ১৬০০ মিটার দৌড়ে ক্রিকেটারদের ফিটনেস পরীক্ষা

বিজয় টিভি নিউজ
  • প্রকাশিত: শনিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৪
  • ৩১৭ বার পড়া হয়েছে
বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ১৬০০ মিটার দৌড়ে ক্রিকেটারদের ফিটনেস পরীক্ষা

বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম। হোম অব ক্রিকেটের উত্থানের আগে এটিই ছিল ক্রিকেটের সব! সেই ঐতিহাসিক স্টেডিয়ামের অ্যাথলেটিকস টার্ফে জাতীয় দলের ক্রিকেটাররা দৌড়ে-দৌড়ে যাচাই করেছেন নিজেদের ফিটনেসের অবস্থান।

শনিবার কাক ডাকা ভোরে ক্রিকেটার-কর্মকর্তারা হাজির হন বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে। যেটা মূলত নতুন ফিজিও নাথান ক্যালির মস্তিস্কপ্রসূত। বিশ্বকাপের আগে ক্রিকেটারদের ফিটনেসের অবস্থা দেখতে মূলত এই ব্যবস্থা। ৩৫ ক্রিকেটার অংশ নেন ১৬০০ মিটার ও ৪০ মিটার স্প্রিন্টে।

ক্রিকেট অপারেশন্স বিভাগের ইনচার্জ শাহরিয়ার নাফিস সংবাদমাধ্যমে বলেন, ‘অ্যাথলেটিকস ট্র্যাক বেছে নেওয়া্র পেছনে আসলে টাইমিংয়ের একটা বিষয় আছে। আমরা যদি আন্তর্জাতিকভাবে অনুসরণ করি তাহলে বেশ কিছু টেস্টিং মেথড আছে, আমরা আজ ১৬শ মিটার টাইম ট্রায়াল নিলাম। অ্যাথলেটিকস ট্র্যাকে যদি নেই, তাহলে প্রপার টাইমিংটা হয়। কারণ ওইভাবেই ক্যালকুলেট করা হয়। এটা ওদের কাছে নতুন মনে হয়েছে। সব মিলিয়ে ভালো।’

ক্রিকেটাররা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেন এই দৌড়ে। দুই দলে ভাগ হয়ে দৌড়েছেন সব ক্রিকেটার। ১৬০০ মিটার সবার আগে পার হন দুই তরুণ পেসার নাহিদ রানা ও তানজিম হাসান সাকিব। এখানেই দৌড়ে শেষ নয়, মিরপুর জিমনিশিয়ামে ক্যালির অধীনে চলবে নানা সেশন।

বাংলাদেশের বর্তমান ক্রিকেটারদের মধ্যে এই মাঠে খেলার অভিজ্ঞতা আছে মাত্র দুই ক্রিকেটারের। ২০০৪ সালে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে ঘরোয়া ক্রিকেটের একটি টুর্নামেন্টে খেলেছিলেন তরুণ মাহমুদউল্লাহ। এ ছাড়া খেলেছেন মুশফিকুর রহিমও। ক্রিকেটার থেকে বোর্ডের কর্তা হওয়া শাহরিয়ার নাফিস ও নাফিস ইকবালও খেলেছেন এই মাঠে, দুজনে উপস্থিত ছিলেন আজ।

স্মৃতিরোমান্থন করতে গিয়ে শাহরিয়ার বলেন, ‘১৯৯৪ সালে প্রথম এই মাঠে আসি আমি। অনেক আইকন ক্রিকেটার এখানে খেলতেন। তাদের দেখতে মাঠে আসতাম। ২০০৪ সালে আমার ক্যারিয়ারের গুরুত্বপূর্ণ ইনিংস এ মাঠে খেলেছি, ভারতের অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিপক্ষে প্রস্তুতি ম্যাচে সেঞ্চুরি করেছিলাম। তখন হয়তো বুঝিনি। কিন্তু এখন বুঝি সেই ইনিংসটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল। বন্ধুবন্ধু স্টেডিয়ামের প্রত্যেকটা ইঞ্চি ইতিহাস বহন করে। আমাদের প্রজন্মের খেলোয়াড়, শুধু ক্রিকেটার নয়, অন্য খেলার খেলোয়াড়রাও এ কথা বলবে।’

‘যারা একদম নতুন প্রজন্ম, তারা হয়তো এখানে খেলেনি। কিন্তু এই স্টেডিয়ামের কথা নিশ্চয়ই শুনেছে। অনেকের জন্ম ২০০০ সালের আশেপাশে। তাদের খেলার কথাও নয়। তবে আইকনিক স্টেডিয়াম যেহেতু, এটার গল্প নিশ্চয়ই শুনেছে। দেখুন, নরমালি সকাল ছয়টায় ফিটনেস টেস্ট দেখতে এত মানুষের আসার কথা নয়। যেহেতু বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম, তাই এসেছে। সবার জন্যই দারুণ অভিজ্ঞতা ছিল’-আরও যোগ করেন শাহরিয়ার।

এছাড়াও ট্রেনিং সেশনে উপস্থিত ছিলেন দেশী ট্রেনার মীর ইফতি খায়রুল ইসলাম। যিনি সম্প্রতি জাতীয় দলের সঙ্গেও কাজ করেছেন। ইফতি বলেন, ‘এই পরীক্ষার মাধ্যমে বুঝলাম খেলোয়াড়দের অবস্থাটা কি। এটার মধ্যে পাশ-ফেলের কিছু নেই। ডিপিএল গিয়েছে, বিপিএল গিয়েছে। এরপরে ওদের ফিটনেসের অবস্থা কি সেটা জানার জন্য। এটা জানার পর খেলোয়াড়দের কাকে কি অনুশীলন করাতে হবে তা খুঁজে বের করব। ওদের জানিয়ে দেব, ওভাবে আমরা প্রয়োগ করব।’

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন

এলপিজির নতুন দাম ঘোষণা আজ

রবিবার, ৪ মে, ২০২৫
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমলো

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমলো

রবিবার, ৪ মে, ২০২৫

সাম্প্রতিক পোস্ট

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
৩১  
© সর্বসত্ব সংরক্ষিত ২০২৫ বিজয় টিভি || All Rights Reserved.