যশোর-৬ ও বগুড়া-১ আসনে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলবে বলে কর্মকর্তারা বলছেন।
যশোরের কয়েকটি কেন্দ্র ঘুরে দেখা গেছে ভোটারের উপস্থিতি সন্তোষজনক। বিশেষ করে মহিলা ভোটারদের অনেক উপস্থিতি রয়েছে।
কেশবপুর শহর পাইলট বালিকা বিদ্যালয়ে ২২৯৪ জন ভোটারের মধ্যে সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ৩৫০ ভোট পড়েছে।
এই আসনে ২ লাখ ৩ হাজার ১৮ জন ভোটার রয়েছে।
বগুড়ার কেন্দ্রগুলোয় সকাল ১১টা পর্যন্ত ১০ শতাংশের মতো ভোট পড়েছে।
বন্যার কারণে ১৬টি ভোটকেন্দ্র স্থানান্তর করে অস্থায়ী কেন্দ্র স্থাপন করে ভোটগ্রহণের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
এই আসনে মোট ভোটার রয়েছেন ৩ লাখ ৩০ হাজার ৮৯৩ জন।
সাধারণত ভোটকেন্দ্রে আগেরদিন ভোটের সরঞ্জাম ও সুরক্ষা সামগ্রী পৌঁছানো হলেও এবার ব্যালট পেপার পৌঁছানো হয়েছে মঙ্গলবার সকালে।
২১শে জানুয়ারি ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের ইসমাত আরা সাদেকের মৃত্যুর কারণে যশোর-৬ আসনটি ফাঁকা হয়। আর বগুড়া-১ আসনটি ফাঁকা হয় ১৮ই জানুয়ারি একই দলের সংসদ সদস্য আব্দুল মান্নানের মৃত্যুতে।
প্রথমে ২৯শে মার্চ এখানে নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও করোনাভাইরাস মহামারির কারণে তা স্থগিত করা হয়েছিল
তবে বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী কোন সংসদীয় আসন শূন্য হওয়ার পরবর্তী ৯০ দিন আর দৈব-দুর্বিপাকে আরও ৯০ দিনের মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বে উপ-নির্বাচন করতে হয়। সূত্র: বিবিসি বাংলা