সময়ের পালাবদলে নতুন শস্যের সাথে প্রতিযোগিতায় হারিয়ে যাওয়া চিনা বাদাম আবারো ফিরেছে মেঘনা-তিতাস অববাহিকাসহ হাওরাঞ্চলের বিস্তীর্ণ চরে।
মূলত সরকারি প্রণোদনা ও বিএডিসির প্রকল্পের আওতায় নতুন করে এ জাতীয় বাদাম চাষে স্বপ্ন বুনছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার চার উপজেলার কৃষকরা।
চাষিরা জানান, তিন মাসে ফলন মিলে বাদামে। ধানের তুলনায় উৎপাদন খরচ কম দামও বেশি। পঁচনশীল না হওয়ায় সংরক্ষণ করা যায় অনেকদিন। তাই তারা দিন দিন বাদাম চাষের দিকে ঝুঁকছেন।
এদিকে, কৃষকদের এমন সাড়াতে খুশি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। সব ক’টি উপজেলাকে বাদাম চাষের আওতায় আনার পাশাপাশি জেলায় চলতি মৌসুমে প্রায় ২ কোটি টাকা মূল্যের বাদাম উৎপাদিত হবে বলে আশা করছেন, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো. রবিউল হক মজুমদার।
সরকারি হিসাবে চলতি মৌসুমে জেলার ১৪৫ হেক্টর জমিতে বাদামের আবাদ হয়েছে।