1. junayed@bijoy.tv : বিজয় নিউজ ডেস্ক : বিজয় টিভি নিউজ ডেস্ক
  2. boe01@bijoy.tv : বিজয় টিভি নিউজ ডেস্ক : বিজয় টিভি নিউজ ডেস্ক
  3. rafi@bijoy.tv : বিজয় নিউজ ডেস্ক : বিজয় টিভি নিউজ ডেস্ক
  4. rubel@bijoy.tv : support_admin :
মন ভালো করার জাপানি উপায় ‘রুইকাতসু’
ঢাকা শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ০৩:০১ অপরাহ্ন

মন ভালো করার জাপানি উপায় ‘রুইকাতসু’

বিজয় টিভি নিউজ
  • প্রকাশিত: শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫
  • ২৪৭ বার পড়া হয়েছে
মন ভালো করার জাপানি উপায় ‘রুইকাতসু’ আত্মনিয়ন্ত্রণে জাপানিরা নানা রকম পদ্ধতি আবিষ্কার করেছে। সেই সব পদ্ধতি জনপ্রিয়তা পাচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। অধুনা বিশ্ব-বাস্তবতায় দেখা যায়, জটিল জীবন যাপন পদ্ধতি আমাদের মানসিক অবস্থার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এই নেতিবাচকতা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য জাপানিরা একটি পদ্ধতি অনুসরণ করে। এই পদ্ধতির নাম রুইকাতসু। আমরা সাধারণত কাউকে কান্না করতে দেখলে বলি, কান্না থামাও, দুঃখ করো না, মেনে নাও, এটাই বাস্তবতা-থেমে যাও। কিন্তু জাপানিরা বলছে, মন খারাপ হয়েছে, কাঁদো। কাঁদলে মন ভালো হয়ে যায়। তাদের ভাষায়, কাঁদো এবং কান্নার অভ্যাস করো। তবে কান্নার উদ্দেশ্য যেন হয়, কষ্ট কমিয়ে নিজেকে মুক্তি দেওয়া, মনকে শক্ত করা, এবং নতুন শক্তি খুঁজে পাওয়া। তথ্য-প্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকা জাপানে মানুষ এক সময় আবেগ প্রকাশের সঠিক উপায় হারিয়ে ফেলতে শুরু করেছিল। এরপর তারা কান্নাকে আবেগের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে জীবনে অন্যান্য প্রয়োজনীয় রীতির মতোই প্রাধান্য দিতে থাকেন। এই ভাবনা জাপানিদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে অন্যতম ভূমিকা পালন করেছেন হিডেফুমি ইওশিডা। তিনি একটি উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক। এই শিক্ষক মনে করেন, কান্না মানুষের দুর্বলতা নয়। কান্না হলো মানুষের শক্তি। এটি আবেগের প্রকাশের অত্যন্ত কার্যকরী একটি পদ্ধতি। যদি কখনও অনেক ক্ষণ ধরে প্রাণভরে কান্না করা যায় তাহলে মন হালকা হয়ে যায়, তবে তিনি এর মর্ম উপলব্ধি করবেন। মানুষের কান্নার অভ্যাস গড়ে তুলতে সহায়তা দেওয়ার জন্য হিডেফুমি ২০১৩ সাল থেকে কান্নার কর্মশালা শুরু করেন। মানুষ যাতে ইমোশনাল হয়ে পড়ে এবং কাঁদে এজন্য তিনি সিনেমা দেখিয়ে কিংবা পুরনো চিঠি পড়তে দিয়ে তাদেরকে উদ্বুদ্ধ করতেন। আবার কখনও এমন গল্প শোনাতেন, যাতে মানুষ কাঁদে। দেখা যেত সত্যি মানুষ মানসিক ভাবে অনেক হালকা বোধ করে বেরিয়ে আসছেন। মনোবিদেরা বলছেন, কান্না মানুষের শরীর ও মন ভালো রাখে। মানুষ নিজেকে চাপমুক্ত মনে করতে পারে। কান্না আবেগ থেকে আসে। কান্নার সময চোখের জলে থাকে কর্টিসল নামের হরমোন ক্ষরণ হয়। যা স্ট্রেস হরমোন নামে পরিচিত। স্ট্রেস হরমোন শরীর থেকে বেরিয়ে গেলে তা মানসিক ভাবেও ভাল থাকতে সাহায্য করে। জাপানের তোহো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা বলছেন, কাঁদলে মানসিক উদ্বেগ কমে, হৃৎস্পন্দন স্বাভাবিক হয়, এমনকি কাঁদলে ঘুমও ভাল হয়। রুইকাতসু বা কান্না মূলত ব্যক্তিকে সুখী করার একটি পদ্ধতি।

আত্মনিয়ন্ত্রণে জাপানিরা নানা রকম পদ্ধতি আবিষ্কার করেছে। সেই সব পদ্ধতি জনপ্রিয়তা পাচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। অধুনা বিশ্ব-বাস্তবতায় দেখা যায়, জটিল জীবন যাপন পদ্ধতি আমাদের মানসিক অবস্থার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এই নেতিবাচকতা থেকে বেরিয়ে আসার জন্য জাপানিরা একটি পদ্ধতি অনুসরণ করে। এই পদ্ধতির নাম রুইকাতসু।

আমরা সাধারণত কাউকে কান্না করতে দেখলে বলি, কান্না থামাও, দুঃখ করো না, মেনে নাও, এটাই বাস্তবতা-থেমে যাও। কিন্তু জাপানিরা বলছে, মন খারাপ হয়েছে, কাঁদো। কাঁদলে মন ভালো হয়ে যায়। তাদের ভাষায়, কাঁদো এবং কান্নার অভ্যাস করো। তবে কান্নার উদ্দেশ্য যেন হয়, কষ্ট কমিয়ে নিজেকে মুক্তি দেওয়া, মনকে শক্ত করা, এবং নতুন শক্তি খুঁজে পাওয়া।

তথ্য-প্রযুক্তিতে এগিয়ে থাকা জাপানে মানুষ এক সময় আবেগ প্রকাশের সঠিক উপায় হারিয়ে ফেলতে শুরু করেছিল। এরপর তারা কান্নাকে আবেগের বহিঃপ্রকাশ হিসেবে জীবনে অন্যান্য প্রয়োজনীয় রীতির মতোই প্রাধান্য দিতে থাকেন।

এই ভাবনা জাপানিদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে অন্যতম ভূমিকা পালন করেছেন হিডেফুমি ইওশিডা। তিনি একটি উচ্চ বিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক। এই শিক্ষক মনে করেন, কান্না মানুষের দুর্বলতা নয়। কান্না হলো মানুষের শক্তি। এটি আবেগের প্রকাশের অত্যন্ত কার্যকরী একটি পদ্ধতি। যদি কখনও অনেক ক্ষণ ধরে প্রাণভরে কান্না করা যায় তাহলে মন হালকা হয়ে যায়, তবে তিনি এর মর্ম উপলব্ধি করবেন।

মানুষের কান্নার অভ্যাস গড়ে তুলতে সহায়তা দেওয়ার জন্য হিডেফুমি ২০১৩ সাল থেকে কান্নার কর্মশালা শুরু করেন। মানুষ যাতে ইমোশনাল হয়ে পড়ে এবং কাঁদে এজন্য তিনি সিনেমা দেখিয়ে কিংবা পুরনো চিঠি পড়তে দিয়ে তাদেরকে উদ্বুদ্ধ করতেন। আবার কখনও এমন গল্প শোনাতেন, যাতে মানুষ কাঁদে। দেখা যেত সত্যি মানুষ মানসিক ভাবে অনেক হালকা বোধ করে বেরিয়ে আসছেন।

মনোবিদেরা বলছেন, কান্না মানুষের শরীর ও মন ভালো রাখে। মানুষ নিজেকে চাপমুক্ত মনে করতে পারে। কান্না আবেগ থেকে আসে। কান্নার সময চোখের জলে থাকে কর্টিসল নামের হরমোন ক্ষরণ হয়। যা স্ট্রেস হরমোন নামে পরিচিত। স্ট্রেস হরমোন শরীর থেকে বেরিয়ে গেলে তা মানসিক ভাবেও ভাল থাকতে সাহায্য করে।
জাপানের তোহো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা বলছেন, কাঁদলে মানসিক উদ্বেগ কমে, হৃৎস্পন্দন স্বাভাবিক হয়, এমনকি কাঁদলে ঘুমও ভাল হয়।

রুইকাতসু বা কান্না মূলত ব্যক্তিকে সুখী করার একটি পদ্ধতি।

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
ট্রেন্ডে গা ভাসালেন কৌশানি

ট্রেন্ডে গা ভাসালেন কৌশানি

শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫

সাম্প্রতিক পোস্ট

আর্কাইভ ক্যালেন্ডার

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© সর্বসত্ব সংরক্ষিত ২০২৫ বিজয় টিভি || All Rights Reserved.