বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ডাকা অসহযোগ আন্দোলনের ১৫তম দিনে এসে আরো উত্তপ্ত হয়ে ওঠে পূর্ব পাকিস্তান। আন্দোলন অস্তিত্বের লড়াইয়ে পরিণত হয় মুক্তিকামী বাঙালীর কাছে। ১৫
একাত্তরের ১৪ মার্চ ছিল রোববার। অন্যদিকে দিনটি ছিল অসহযোগ আন্দোলনের দ্বিতীয় পর্যায়ের সপ্তম দিবস। এদিনও রাজধানী ঢাকা নগরীসহ সারাদেশ ছিল উত্তাল। সামরিক সরকার কর্তৃক গতকালের
একাত্তরের ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ভাষণের পর স্বাধীনতার আন্দোলন দিনে দিনে গতি পাচ্ছিল; জোরালো হচ্ছিল বাঙালির আত্মবিশ্বাস। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশেই কার্যত চলছিল পূর্ব
১৯৭১ সালের ৯ মার্চ। মিছিলে মিছিলে সারাদেশ উত্তাল। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণের পর থেকেই মূলত তার নির্দেশ অনুযায়ী চলতে থাকে দেশ। চরমে পৌছে দেশব্যাপী অসহযোগ
৮ মার্চ, ১৯৭১। এদিন সকাল শুরু হয় ঢাকা বেতারকেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ সম্প্রচার দিয়ে। সকাল সাড়ে ৮টায় ঢাকা বেতার থেকে সম্প্রচার করা ভাষণ
আজ ঐতিহাসিক ৭ মার্চ । বাঙালি জাতির স্বাধীনতা সংগ্রাম ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের এক অনন্য দিন। সুদীর্ঘকালের আপোষহীন আন্দোলনের একপর্যায়ে ১৯৭১ সালের এদিনে রেসকোর্স ময়দানে বিশাল
একাত্তর সালের ৬ মার্চ। এদিন বঙ্গবন্ধুর ডাকে আধাবেলার হরতাল ছিল। অন্যদিকে এদিন দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান। ভাষণের পুরোটা জুড়েই ছিল
একাত্তরের ৫ মার্চ। ২ মার্চ থেকে লাগাতার হরতাল কর্মসূচীর শেষদিন। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণের ঐতিহাসিক ৭ মার্চও সমাগত। সঙ্গতকারণে পুরো বাংলাদেশ অগ্নিগর্ভ। সশস্ত্র সংগ্রামেই একমাত্র মুক্তির
প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা এইচ টি ইমাম আর নেই (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। বুধবার দিনগত রাত সোয়া ১টায় ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন
আজ ঐতিহাসিক ৩ মার্চ। স্বাধীনতার ইশতেহার পাঠ দিবস। ১৯৭১ সালে জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিতের প্রতিবাদে বঙ্গবন্ধুর উপস্থিতিতে এদিন পাঠ করা হয় এই ইশতেহার। এতে স্বাধীন