এন্ড্রু কিশোর, দেশের প্লে-ব্যাক সম্রাট। যার উদার কণ্ঠের নেপথ্যে আছে রাজশাহীর অবারিত প্রান্তর, বিস্তির্ন সবুজ। যে মাটিতে বড় হয়েছেন, যে সবুজে নিজের স্বপ্ন বুনেছেন, মিশে যেতে চেয়েছেন সেখানেই।
শেকর যার শক্ত, শিকরে তিনি উঠবেনই। এন্ড্রু কিশোর তেমন একশন। শিখরে ছিলেন ঠিকই, কিন্তু নিশ্বেস হতেই ফিরতে চেয়েছেন শেকরে। জীবিত অবস্থায় বলে গেছেন কোথায় চির নিদ্রায় শায়িত হতে চান তিনি।
এন্ড্রু কিশোরের মৃত্যুতে রাজশাহী যেন থমকে গেছে। নেমেছে শোকের ছায়া। শিল্পীর মৃত্যুর পর শেষবার দেখতে নগরীর মহিষবাথান এলাকায় জমে ভক্তদের ভিড়। জুলাই রাত সাড়ে ৯টায় এন্ড্রু কিশোরের মরদেহ রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের হিমঘরে নেওয়া হয়।
শিল্পীর এক ছেলে জে এন্ড্রু সপ্তক ও এক মেয়ে মিনিম এন্ড্রু সংজ্ঞা থাকেন অস্ট্রেলিয়ায়। তারা দেশে ফেরার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তারা ফিরলেই হবে এন্ড্রু কিশোরের শেষকৃত্য। শিল্পীকে সমাহিত করা হবে রাজশাহীর শ্রীরামপুর এলাকায়।
১৫ জুলাই এন্ড্রু কিশোরের শেষকৃত্য হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।