কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি না হওয়ায় প্রতিনিয়ত বাড়ছে এ অঞ্চলের বানভাসী মানুষের দুর্ভোগ। সোমবার সকালে ধরলা নদীর পানি ব্রিজ পয়েন্টে বিপদ সীমার ২৬ সেন্টিমিটার ওপর
দেশের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি খুব একটা উন্নতি হয়নি। উত্তর ও পূর্বাঞ্চলে নদনদীর পানি কিছুটা কমলেও বেশীরভাগ এলাকা এখনও পানির নীচে। কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র ও ধরলার পানি
ঢাকাসহ দেশের ১৬ জেলার বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হতে পারে। আজ বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রের এক পূর্বাভাসে বলা হয়েছে- মানিকগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, ফরিদপুর, মাদারীপুর, চাঁদপুর, রাজবাড়ি,
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারীর সোনাহাট স্থলবন্দরগামী এপ্রোচ সড়কটির সোনাহাট ব্রিজ থেকে স্থলবন্দর পর্যন্ত পাঁচ কিলোমিটার রাস্তার বেহাল অবস্থার কারণে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে বাংলাদেশ ও ভারতের পণ্য আমদানি
কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র ও ধরলাসহ অন্যান্য নদ-নদীতে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রায় এক মাস ধরে দুর্ভোগে রয়েছেন সাড়ে তিন লাখ মানুষ। অপরদিকে তিস্তা নদীতে পানি কমে যাওয়ায়
কুড়িগ্রামে ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তা ও দুধকুমারসহ ১৬ নদ-নদীর পানি আবারও বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। পানিবন্দী জীবনযাপন করছেন অন্তত তিন লাখ
তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যহত রয়েছে। তীব্র স্রোতের কারণে ৩৫০ মিটার দীর্ঘ বুড়িরহাট স্পারটির ৫০ মিটার অংশ নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। গত তিনদিন ধরে পানি
পানি কিছুটা কমলেও ব্রহ্মপুত্র নদ চিলমারী পয়েন্টে বিপদ সীমার ৪২ সেন্টিমিটার, নুনখাওয়ায় ২৬ সেন্টিমিটার ও ধরলা নদী ব্রিজ পয়েন্টে ৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
টানা বৃষ্টিতে কুড়িগ্রামে আবারও নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ধরলা নদীর পানি ১০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পাওয়ায় পুনরায় পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন নদী তীরবর্তী বিভিন্ন
কুড়িগ্রামে ইতোমধ্যে পানি কিছুটা কমলেও এখনও ব্রহ্মপুত্র চিলমারী পয়েন্টে বিপদ সীমার ৯১ সেন্টিমিটার ও নুনখাওয়ায় ৮১ সেন্টিমিটার এবং ধরলা ব্রিজ পয়েন্টে বিপদ সীমার ৬২ সেন্টিমিটার