বন্যার পানির তোড়ে রৌমারী শহররক্ষা বাঁধের ২০ মিটার অংশ ভেঙে বুধবার রাতে নতুন করে ১০টি গ্রামসহ রৌমারী উপজেলা পরিষদ ও রৌমারীবাজার প্লাবিত হচ্ছে। এতে করে
কুড়িগ্রামের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির মারাত্মক অবনতি হয়েছে। অব্যাহত পানি বৃদ্ধির কারণে ৫৬ ইউনিয়নের ৫ শতাধিক গ্রামের প্রায় তিন লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন। মঙ্গলবার সকালে
ভারী বর্ষণ ও উজানের ঢলে কুড়িগ্রামের নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হয়েছে। সোমবার সকালে ব্রহ্মপুত্র নদীর পানি চিলমারী পয়েন্টে ৪৫ সেন্টিমিটার, নুনখাওয়া
কুড়িগ্রামে আবারও ব্রহ্মপুত্র, ধরলা, তিস্তা ও দুধকুমারসহ প্রায় সব নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। প্লাবিত হয়ে পড়ছে নদ-নদীর অববাহিকার নিম্নাঞ্চলসহ চরাঞ্চলগুলো। পানি বৃদ্ধির সাথে
আগামী সপ্তাহে দেশের ২৩ জেলার মানুষ বন্যাকবলিত হতে পারে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান। বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে আজ এক
কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার বলদিয়া ইউনিয়নে বজ্রপাতে আব্দুল আউয়াল (২৫) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। এসময় আহত হয়েছে আরও একজন। বৃহস্পতিবার (৯ জুলাই) সকাল ১১ টায়
গাইবান্ধা, জামালপুর ও কুড়িগ্রামে বন্যার পানি কমতে শুরু করেছে। গাইবান্ধায় বন্যার পানি কিছুটা কমলেও কমেনি দুর্ভোগ। পানিবন্দী দিন কাটাচ্ছেন সদর, সাঘাটা, সুন্দরগঞ্জ ও ফুলছড়ি উপজেলার
কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। ভোগান্তি বেড়েছে বানভাসিদের। বেশির ভাগের কাছে এখনও পৌঁছায়নি ত্রাণসামগ্রী। আশ্রয়ের স্থানগুলোতে নেই বিশুদ্ধ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন সুবিধা। টানা ছয় দিন
কুড়িগ্রামের সার্বিক বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে। ধরলা, দুধকুমার ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি গত ছয় দিন ধরে বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বানভাসি মানুষের দুর্ভোগ কমেনি।
কুড়িগ্রামে চাঞ্চল্যকর শিশু সিয়াম হত্যার ঘটনার মূল রহস্য উন্মোচন করেছে পুলিশ। আজ (মঙ্গলবার) দুপুরে, পুলিশ সুপার অফিস হলরুমে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মো. মহিবুল