ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, দেশের ভেতর ও বাইরে থেকে বাংলাদেশ বিরোধী অপপ্রচার বিপজ্জনক পর্যায়ে দাঁড়িয়েছে। মেধা ও সৃজনশীলতা কাজে লাগিয়ে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস ১০ জানুয়ারি। বাঙালির স্বাধীনতা সংগ্রামের অবিস্মরণীয় একটি দিন। ১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারি পাকিস্তানের বন্দিদশা থেকে মুক্তি পেয়ে বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি ছাত্রলীগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যে বীজ বপন করেছিলেন তা থেকেই
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডাকটিকেটের মাধ্যমে, ব্যক্তিত্ত্ব, ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি, জীবনবোধ, প্রত্নতাত্বিক বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হবে। ইতিহাসে অনেক বিখ্যাত জনের নাম অগোচরে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছে, মুক্তিযুদ্ধের অহংকার ২০২০ সালের বাংলাদেশ।সত্তরের নির্বাচনে বাঙালির মননে ‘পূর্ববাংলা শ্মশান কেন’ যে পোস্টারটি দাগ কেটেছিল সেই বাঙালি আজকের
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, একাত্তরের বিজয় বাঙালি জাতির অর্জনের প্রতীক। এই অর্জনের ৪৯ বছরের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ কোথায় দাঁড়িয়ে তা পৃথিবী অবাক বিস্ময়ে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডাকটিকেট অসাধারণ জ্ঞান অর্জনের হাতিয়ার। নতুন প্রজন্মের হাতে জ্ঞানের হাতিয়ার এই ডাকটিকেট পৌঁছে দিতে হবে। তিনি জাতীয় ও
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, ডিজিটাল কমার্স এখন জাতীয় জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। এটি এখন আর শখের কাজ নয়। তিনি বলেন
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, বাঙালি যুদ্ধ করে বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করবে অনেকে তা চিন্তাও করতে পারেনি। আমাদের একজন বঙ্গবন্ধু ছিলেন বলেই সারা দুনিয়াকে
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বলেছেন, বঙ্গবন্ধু ৪৭ সাল থেকেই বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম শুরু করেছিলেন । ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাব পাশ কাটিয়ে দুটি