করোনা পরিস্থিতির অবনতির কারণে পহেলা জুলাই থেকে কঠোর লকডাউন শুরু হওয়ায় কিভাবে গরু বিক্রি করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না ঝালকাঠির খামারিরা। এছাড়া, গরুর ভ্যাকসিনও ঠিকমতো পাচ্ছেন না বলে জানান তারা।
খামারিরা জানান, ঈদকে সামনে রেখে গত এক বছর তারা খামারে অনেক টাকা খরচ করেছেন। এখন করোনার কারণে এসব পশু বিক্রির ক্রেতা পাওয়া যাবে কী-না তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন তারা। কেউ কেউ অনলাইনে গরু বিক্রির বিজ্ঞাপন দিলেও সেখানে আশানুরূপ সাড়া পাচ্ছেন না।
তবে, প্রাণিসম্পদ বিভাগ বলছে, অনলাইনে গরু বিক্রির জন্য প্রতি উপজেলায় ফেসবুক পেইজ খোলা হয়েছে। এছাড়া, কোরবানির কয়েকদিন আগে সীমিত পরিসরে জেলায় ১০টি হাট বসানোর পরিকল্পনাও রয়েছে।
ঝালকাঠি জেলায় এবার ১ হাজার ৬শ’ ৩৮টি খামারে কোরবানি যোগ্য ১১ হাজার ৫শ’ ১৯টি গরু-ছাগল রয়েছে।