নদীসমূহের পানি বৃদ্ধি হয়ে ফের সিলেট–সুনামগঞ্জে স্বল্পমেয়াদি বন্যা হতে পারে বলে জানিয়েছে বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্রে। শুক্রবার বৃষ্টিপাত ও নদ-নদীর অবস্থা নিয়ে সংস্থাটির দেওয়া
মৌলভীবাজারের মনু ও ধলাই নদীর পানি কমতে শুরু করেছে। এখন দুটি নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এতে দুর্গত এলাকার উঁচু স্থানের পানি দ্রুত
সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২০ জুন) থেকে বৃষ্টিপাত না থাকায় কমতে শুরু করেছে নদ-নদী ও হাওরের পানি। গত ২৪ ঘণ্টায় সুরমার পানি ২০
ত্রিপুরা রাজ্যে অতিবৃষ্টির ফলে সৃষ্ট ঢল আর ভারী বৃষ্টিপাতে মৌলভীবাজার জেলার নদ-নদীর পানি বাড়ছে। যার কারণে নদী তীরবর্তী লোকালয়ের ৪৭টি ইউনিয়নের প্রায় তিন লাখ মানুষ
গত কয়েকদিনে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে ও ভারী বৃষ্টিপাতে সৃষ্ট বন্যায় মৌলভীবাজারের ছয় উপজেলার ৩৭ ইউনিয়নের ৩৩২টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে এক লাখ
মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী আশ্রয়কেন্দ্র ও পানি কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন সিলেট মহানগরীর বেশ কিছু এলাকা পানিতে তলিয়ে গেছে। বিশেষ করে মহানগরীর নিমাঞ্চলের এলাকায় পানি প্রবেশ
উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও প্রতিনিয়ত বৃষ্টির জন্য সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। ভারতের চেরাপুঞ্জিতে অধিক বৃষ্টিপাত হওয়ায় জেলার সীমান্ত উপজেলাগুলোর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
টানা বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিলেট নগরসহ সীমান্তবর্তী উপজেলা আবারও বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। সিলেট শহরের ঘরবাড়িতেও পানি উঠেছে। ঈদের দিন ঘরে
সিলেটে নদ-নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। ভারতের চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টিপাত বাড়লে সিলেটে পানি বেড়ে যায়। রোববার (১৬ জুন) দুপুর ১২টা পর্যন্ত সুরমা, কুশিয়ারা ও সারি নদীর
বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে আবারো বাড়ছে সুনামগঞ্জের সুরমা, যাদুকাটা, কুশিয়ারা নদ নদীর পানি। তবে পানি এখনো বিপদসীমার ২৬ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে