উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও প্রতিনিয়ত বৃষ্টির জন্য সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে। ভারতের চেরাপুঞ্জিতে অধিক বৃষ্টিপাত হওয়ায় জেলার সীমান্ত উপজেলাগুলোর অবস্থা আশঙ্কাজনক।
টানা বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিলেট নগরসহ সীমান্তবর্তী উপজেলা আবারও বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। সিলেট শহরের ঘরবাড়িতেও পানি উঠেছে। ঈদের দিন ঘরে
সিলেটে নদ-নদীর পানি বাড়তে শুরু করেছে। ভারতের চেরাপুঞ্জিতে বৃষ্টিপাত বাড়লে সিলেটে পানি বেড়ে যায়। রোববার (১৬ জুন) দুপুর ১২টা পর্যন্ত সুরমা, কুশিয়ারা ও সারি নদীর
বৃষ্টি আর উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে আবারো বাড়ছে সুনামগঞ্জের সুরমা, যাদুকাটা, কুশিয়ারা নদ নদীর পানি। তবে পানি এখনো বিপদসীমার ২৬ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে
সোমবার বেলা ১টার দিকে নগরীর ৩৫ নম্বর ওয়ার্ডের চামেলীবাগ এলাকার ২ নম্বর রোডের ৮৯ নম্বর বাসা থেকে তাদের লাশ উদ্ধার করা হয় বলে সিলেট শাহপরাণ
সিলেট নগরীর চামেলীবাগ এলাকায় টিলা ধসে একই পরিবারের তিন জন এখনও নিখোঁজ রয়েছেন। সোমবার (১০ জুন) সকাল থেকে ফায়ার সার্ভিস, স্থানীয়রাসহ সিসিকের কর্মীরা নিখোঁজদের সন্ধানে
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে ৮ কেজি গাঁজাসহ মো. আল আমিন মিয়া এবং মো. সুমন মিয়া নামে দুইজন মাদক কারবারি গ্রেপ্তার হয়েছেন। পুলিশ জানায়,
হবিগঞ্জের মাধবপুরে প্রাইভেটকার ও ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষে ঘটনাস্থলে একই পরিবারের চার সদস্যসহ পাঁচ জন নিহত হয়েছেন। বুধবার (১ মে) রাত দেড়টার দিকে উপজেলার ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের
সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলায় ট্রাকের ধাক্কায় তিন মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। শনিবার (২৭ এপ্রিল) রাত ১২টার দিকে জকিগঞ্জ-সিলেট সড়কের বারঠাকুরী এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন-
মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একই পরিবারের ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার ভোরে জুড়ীর পূর্ব গোয়ালবাড়ি গ্রামের মখলিছ মিয়ার বাড়িতে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে এ দুর্ঘটনা