”স্বচ্ছ ও আধুনিক করসেবা প্রদানের মাধ্যমে করদাতাবান্ধব পরিবেশ নিশ্চিতকরণ’ এই প্রতিপাদ্য নিয়ে এবার পালিত হচ্ছে জাতীয় আয়কর দিবস। করোনার কারণে প্রথমবারের মতো আয়কর দিবসে কোনও র্যালিরও আয়োজন করা হয়নি।
সোমবার (৩০ নভেম্বর) রিটার্ন জমা দেওয়ার শেষ দিন হওয়ায় প্রতিটি কর অঞ্চলেই রয়েছে করদাতাদের উপচেপড়া ভিড়। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে এ বছর মেলার আয়োজন করা না হলেও প্রতিটি কর অঞ্চল নিজস্ব প্রাঙ্গণে বুথ সাজিয়ে করদাতাদের রিটার্ন গ্রহণ করছে। জায়গা স্বল্পতায় দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে গাদাগাদি করে করদাতাদের রিটার্ন দাখিল করতে হচ্ছে।
প্রতিবারের মতো এবার নেই কোন হেল্প ডেস্ক ও ব্যাংকের বুথ। এবছর আইনে সব ই-টিনধারীদের (টিআইএন) রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক করায় রিটার্ন বেশি জমা পড়বে বলে আশা করছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড- এনবিআর। তবে করমুক্ত আয়সীমা বাড়ায় আদায় কমবে।
সকাল ১১টায় এনবিআর কক্ষে উন্নত সেবার মাধ্যমে আয়করের আওতা বৃদ্ধি বিষয়ে ভার্চুয়াল সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে প্রধান অতিথি হিসেবে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল যোগ দেবেন।
২০০৮ সাল থেকে দেশে উদযাপিত হচ্ছে আয়কর দিবস। যদিও আগে প্রতি বছর ১৫ সেপ্টেম্বর আয়কর দিবস উদযাপিত হতো। তবে ২০১৬ সাল থেকে ৩০ নভেম্বর আয়কর দিবস পালন করছে এনবিআর।
ডেস্ক নিউজ/বিজয় টিভি