সাংবাদিক জামাল খাশোগি হত্যার ব্যাপারে প্রথম থেকেই আঙুল উঠছিল সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের দিকে। কিন্তু সৌদি রাজ পরিবার বা যুবরাজ সালমানের পক্ষ থেকে বারবার সব অভিযোগ অস্বীকার করা হচ্ছিল। তবে এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে যে বিন সালমানের যোগ রয়েছে তা প্রায় নিশ্চিত করেই এ সংক্রান্ত রিপোর্ট প্রকাশ করেছে মার্কিন ডিরেক্টর অব ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স।
মার্কিন ডিরেক্টর অব ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্সের প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০১৮ সালে তুরস্কের ইস্তামবুলের সৌদি কনস্যুলেটে তাকে হত্যার বিষয়টি জানতেন সৌদি যুবরাজ। তবে, বরাবরই এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে তিনি জড়িত নন বলে দাবি করে আসছিল সৌদি আরব। তবে, মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়, ইস্তামবুলে খাশোগিকে আটক ও হত্যার বিষয়ে অনুমোদন দিয়েছিলেন সৌদি যুবরাজ।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সৌদি যুবরাজ সালমানের বাবা বাদশাহ সালমানের সঙ্গে কথা বলেন। খাশোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার অপ্রকাশিত তদন্ত প্রতিবেদন পড়ার পরই সৌদি বাদশাহকে ফোন করেন বাইডেন।