বিচারপতি আবদুল মতিন বলেছেন, আমরা আমাদের দেশের ফিলিস্তিনি দূতাবাসে গিয়ে কথা বলব এবং তাদের জন্য ওষুধ পাঠানোর চেষ্টা করব। এসময় ইসরায়েলি পণ্য বর্জন করারও আহ্বান জানান তিনি।
সোমবার (২৩ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে ‘ফিলিস্তিনে বিপর্যয় এবং বিশ্ব ব্যবস্থার সংকট’— শীর্ষক সেমিনারে তিনি একথা বলেন। এর আয়োজন করে ফিলিস্তিন সংহতি পরিষদ।
বিচারপতি মতিন বলেন, যে যেই দলই করুক না কেন আমাদের সবাইকে একত্রে থাকতে হবে। সবার মধ্যে সহযোগিতা থাকতে হবে। গাজায় যারা অনাহারে দিন কাটাচ্ছে তাদের জন্য আমরা সহযোগিতা করার চেষ্টা করব।
তিনি বলেন, দেশে বর্তমানে যে সিলেবাস অনুযায়ী বিজ্ঞান বিভাগে যা পড়ানো হচ্ছে, শিক্ষার্থীরা তাতে হাতে-কলমে কিছুই শিখতে পারে না। এসব টেকনোলজি শিখতে না পারলে দুনিয়ায় দাসত্ব করতে হবে। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবর্তন করতে হবে। আমাদের টেকনোলজিতে উন্নত হতে হবে।
সেমিনারে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ জাতীয় ইমাম সমিতির সভাপতি মাওলানা কাজী আবু হোরায়রা। এতে অ্যাডভোকেট আবেদ রাজা, পাবনা কলেজের ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক প্রফেসর রিয়াদুল কাদির, লেখক ও গবেষক শাহ আবদুল হালিম, কবি ও সাহিত্যিক ড. মাহাবুব হাসান, বিকল্পধারার সাবেক যুগ্ম মহাসচিব বীর মাহতাব উদ্দিন, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা তোফাজ্জল হোসেন, মুফাসসিরে কোরআন শেখ আবুল কালাম আজাদ আজহারী, কবি আব্দুল হাই শিকদার ও ব্যারিস্টার সারোয়ার হোসেন উপস্থিত ছিলেন।