ঘনকুয়াশার সাথে রয়েছে হিমেল বাতাস। চারদিক কুয়াশার চাদরে ঢেকে রয়েছে। দেখা মিলছে না সুর্যের। কুয়াশা আর ঠান্ডায় থমকে দাড়িয়েছে উত্তরের সীমান্তবর্তী লালমনিরহাটের জনজীবন।
সবচেয়ে বেশি ঠান্ডায় কাবু হচ্ছে খেটে খাওয়া নিম্ন আয়ের মানুষজন। গরম বস্ত্রের অভাবে ছিন্নমুল মানুষকে পোহাতে হচ্ছে নিদারুন কষ্ট।
হিমালয় পর্বতের নিকটবর্তী হওয়ায় লালমনিরহাটে ঠান্ডার প্রকোপ তুলনামুলক বেশি। তিস্তা ও ধরলা নদীর চরাঞ্চলে বসবাসকারী লাখো মানুষকে ঠান্ডার সাথে লড়াই করতে হচ্ছে কষ্টের সাথে।
কুয়াশা আর ঠান্ডার কারণে ঘর থেকে বাইরে যাওয়ার অবস্থা না থাকলেও খেটে খাওয়া মানুষজনকে যেতে হচ্ছে বাইরে।
ঠান্ডার প্রকোপ থেকে বাঁচতে শীতার্থ ছিন্নমুল ও দু:স্থ মানুষজন খড়কুঠোর আগুন জ্বালিয়ে শরীরে তাঁ দিচ্ছেন। ঠান্ডার কারনে গবাদি পশু পালন নিয়ে দু:শ্চিন্তায় রয়েছেন গ্রামের মানুষ। বয়স্ক ও শিশুরা ঠান্ডায় বেশি নাখাল হয়ে পড়েছেন। দেখা দিয়েছে ঠান্ডাজনতি নানা রোগ ব্যাধি।