কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার খাইরুল আলম বলেন, ‘করোনা ভাইরাস মহামারিতে রূপায়িত। এর হাত থেকে বাঁচতে হলে সবাইকে মাস্ক ও ভ্যাকসিনেশনের আওতায় আনতে হবে। ভ্যাকসিনেশনের আগ পর্যন্ত মাস্কই ভ্যাকসিন। করোনা প্রতিরোধে মাস্ক ও ভ্যাকসিনেশন নিশ্চিত করতে হবে। ‘
সোমবার (৫ জুলাই) দুপুরে চলমান লকডাউন বাস্তবায়নে কুমারখালী উপজেলার টল প্লাজা, আলাউদ্দিন নগর, কাজীপাড়া মোড়ে পুলিশী শোভাযাত্রা শেষে বাসস্ট্যান্ড গোলচত্ত্বর মোড়ে সাংবাদিকের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে তিনি এসব কথা বলেন।’
পুলিশ সুপার খাইরুল আলম বলেন, ‘ কুষ্টিয়া একটি সীমান্তবর্তী জেলা। একটি বর্ডারও আছে। লকডাউন বাস্তবায়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় পুলিশ, সেনাবাহিনী, বিজিপি, র্যাব, আনসার কাজ করছে। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে।
তিনি আরো বলেন,’ সারাদেশে সাতদিনের লকডাউন চলমান থাকলেও কুষ্টিয়ায় চলছে তিনদফায় ২১ দিনের লকডাউন। লকডাউনে কিছু প্রয়োজনীয় ভ্যান রিক্সা ছাড়া সব যানবাহন বন্ধ রয়েছে। করোনা প্রতিরোধে অবশ্যয় সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে।’
লকডাইন বাস্তবায়ন শোভাযাত্রায় আরো উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (জেলা বিশেষ শাখা) মোঃ ফরহাদ হোসেন খাঁন, মোঃ রাজিবুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(সদর), আতিকুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল), অফিসার ইনচার্জ, কুষ্টিয়া মডেল থানা, কুষ্টিয়া ট্রাফিক শাখা, কুষ্টিয়াসহ জেলা গোয়েন্দা শাখার অফিসার ফোর্সগণ।