গেল ১৬ জুন শনিবার পবিত্র ঈদুল ফিতর ঈদের ছুটি অতিবাহিত হলেও দেশি-বিদেশী পর্যটকের পদভারে মূখরিত রয়েছে বিশ্বের দীর্ঘতম পর্যটন শহর কক্সবাজার। ঈদের পর থেকে সমুদ্র সৈকতসহ আশে-পাশের পর্যটন স্পট গুলোতে ঘুরে ফিরে আনন্দ মূখর সময় পার করছেন ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকরা। সংশ্লিষ্টরা বলছেন বৃষ্টি কারণে তাদের একটা ভয় থাকলেও তা কোন বাধা হতে পারেনি।
সমুদ্রের লোনা জলের স্পর্শ পেয়ে আনন্দ উল্লাসে মেতেছেন ভ্রমণে আসা কয়েক লাখ শিশু থেকে নারী-পুরুষ। সেলফি আর ল্যান্সের নানা ফ্রেমে নিজেদের বন্দি করেছেন বিশাল সমুদ্রের সাথে এসব ভ্রমণ পিপাসু পর্যটকরা। শুধু তা নই, কেউ হাটঁছেন, আবার কেউ চেয়ারে বসে আড্ডা দিচ্ছেন, কেউ গোসলে মত্ত, কেউ বালুকা বেলায় ছোটাছুটি, কেউ জেট এসকি নিয়ে বিচরন করছেন সমুদ্র জলে।
আবার কেউ বালিয়াড়িতে দাঁড়িয়ে সূর্যাস্ত দেখা ও ওয়াটার বাইকে চড়ে উপভোগ করছেন সমুদ্রের গর্জন। সেই সঙ্গে অনেকেই উপভোগ করছে পাহাড়-সমুদ্রের মেলবন্ধনের অর্পূব দৃশ্যও। আবার কেউ সৈকতের আশে-পাশের পর্যটন স্পটগুলোতে ঘুরে ফিরে আনন্দ মূখর সময় পার করছেন। তবে এখানে বিচে শিশুদের জন্য বিনোদন কেন্দ্র, লকার, সুইমিংজোনসহ আরো অন্যান্য অবকাঠামো গড়ে উঠা দরকার বলে মনে করেন ভ্রমণে আসা পর্যটকরা।
ভক্সপপঃ-নারী পুরুষ ৫ জন।
প্রশাসনের পক্ষ থেকে ভ্রমণ করতে আসা পর্যটকদের আনন্দ নির্বিঘ্নে করতে জোরদার রয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারের কথা জানালেন ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার ফজলে রাব্বি।
রাতে যেন পর্যটকরা নির্বিঘ্নে সৈকতের আনন্দ উপভোগ করতে পারে তার জন্য বিভিন্ন পয়েন্টে লাগানো হয়েছে লাইটিং ছাড়াও গোসলে সুবিধার জন্য ড্রেসিং রুম, ওয়াস রুম, লকার স্থাপন করার কার্যক্রমও শুরু হয়েছে।
পর্যটকদের আনন্দ আরও বেশি আনন্দময় হউক এবং প্রাণভরা আনন্দ উচ্ছস নিয়ে পর্যটকরা নিরাপদে নিজ গন্তব্যে ফিরে যাক এই প্রত্যাশা পর্যটন সংশ্লিষ্ট সকলের।
নিউজ ডেস্ক / বিজয় টিভি