আজ আরো ১ হাজার ৮শ’ জন রোহিঙ্গাকে ভাসানচরে নেয়া হচ্ছে। চট্টগ্রাম থেকে তাদের ভাসানচরে নেয়া হবে। স্থানীয়রা বলছেন, ভাসানচরে স্থানান্তরের জন্য রবিবার রাতেই উখিয়া ডিগ্রি
চতুর্থ ধাপে ভাসানচরে পা রাখলেন ২ হাজার ১০জন রোহিঙ্গা। সোমবার দুপুরে নৌ-বাহিনীর ৫টি জাহাজে চট্রগ্রাম থেকে রওয়ানা হয়ে তারা ভাসানচরে পৌচেছে। ভাসানচরে আসার পরপরই তাদের
চতুর্থ ধাপে ভাসানচর যাচ্ছে কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফ শরণার্থী শিবিরের রেজিস্ট্রেশনকৃত সাড়ে ৩ হাজার রোহিঙ্গাদের একটি দল। এসব রোহিঙ্গাদের মধ্য থেকে প্রথম অংশে প্রায় ১
দ্বিতীয় দফায় আরও ১ হাজার ৮০৪ জন রোহিঙ্গা ভাসানচরে পৌঁছেছে। এর আগে নৌবাহিনীর জাহাজে করে নোয়াখালীর ভাসানচরের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হয় রোহিঙ্গারা। মঙ্গলবার (২৯ ডিসেম্বর) সকাল
আগামীকাল মঙ্গলবার (২৯ ডিসেম্বর) দ্বিতীয় দফায় কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফে রোহিঙ্গাদের একটি দল স্বেচ্ছায় ভাসানচরে যেতে রাজি হয়েছেন। এই দলটি সোমবার (২৮ ডিসেম্বর) ভাসানচরের উদ্দেশ্যে ক্যাম্প ছাড়ছেন।
রোহিঙ্গাদের স্বাস্থ্য সেবায় তৈরি করা ২০ শয্যা বিশিষ্ট দুটি অত্যাধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসা সেবা কার্যক্রম শুরু হয়েছে। শুক্রবার ২টার সময় ভাসানচর অবস্থান করার পর থেকে রবিবার
চট্টগ্রামের পতেঙ্গা বোট ক্লাব থেকে ভাসানচরে পৌঁছেছে রোহিঙ্গাদের প্রথম দল। এই দলে রয়েছে মোট ১৬৪২ জন। নৌবাহিনীর মোট আটটি জাহাজে করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে মালামালসহ
প্রথম দফায় ভাসানচরে পৌঁছেছে মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত ১ হাজার ৬৪২ রোহিঙ্গা। এর আগে শুক্রবার (৪ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা ৩০ মিনিটের দিকে নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের তত্বাবধানে রোহিঙ্গাদের বহন করা