গত ১৪ জুন মৃত্যু হয় বলিউডের তরুণ অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের। সুশান্তের মৃত্যুকে ঘিরে সোরগোল চলছে বলিউডে। তরুণ এই অভিনেতার মৃত্যুকে পুলিশ আত্মহত্যা বললেও প্রতিদিনই
ওয়েব সিরিজ নিয়ে চলমান বিতর্কের মধ্যে প্রাথমিক পর্যায়ে ১১৮ জন নির্মাতা এক হয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছিলেন। ১৯ জুন প্রকাশ পাওয়া সেই বিবৃতিতে অ্যাপ বা ওয়েব
বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা অজয় দেবগণ। যার রক্তেই রয়েছে অ্যাকশন। অজয়ের বাবা বীরু দেবগণ ছিলেন বলিউডের প্রখ্যাত অ্যাকশন ডিরেক্টর। এবার বাবার দেখানো পথেই হাঁটলেন অজয় দেবগণ।
গত চার মাস ধরে প্রায় বন্ধ ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি। দর্শকের কাছে বিনোদন বলতে ওয়েব প্ল্যাটফর্ম। এর মধ্যে প্রত্যেকটি ওটিটি প্ল্যাটফর্ম যে হারে তাদের সাবস্ক্রাইবার বাড়িয়েছে, তাতে
বাংলা গানের কালজয়ী কণ্ঠশিল্পী সৈয়দ আব্দুল হাদীকে আইডল মানেন জনপ্রিয় গায়ক আসিফ আকবর। তাদের মধ্যেকার সম্পর্ক বাবা-ছেলের মতোই। তাই সৈয়দ আব্দুল হাদী তার গাওয়া যে
সন্তানের কাছে বাবাই তার প্রথম সুপারহিরো। বাবা যেন এক বটবৃক্ষের নাম। সন্তানের একটু ভালো থাকার জন্য যিনি হাসিমুখে সারাজীবন বিলিয়ে যান নিজেকে। তাই ‘বাবা’ শব্দটি
সম্প্রতি তুমুল বিতর্ক শুরু হয়েছে ওয়েব সিরিজ নিয়ে। যার মধ্যে বিঞ্জ অ্যাপের প্রযোজনায় নির্মিত ‘আগষ্ট ১৪’, ‘সদরঘাটের টাইগার’ ও ‘বুমেরাং’ অন্যতম। ওয়েব সিরিজগুলোর বিরুদ্ধে মূল
গল্পটা ২০০৬ সালের। গোটা দেশের অসংখ্য প্রতিযোগীকে পেছনে ফেলে মম জয় করলেন সেরা সুন্দরীর মুকুট। এই গল্পটা সবারই জানা। এরপরের গল্পটা ছিল নিজেকে অভিনয়শিল্পী হিসেবে
অনন্ত জলিল, চলচ্চিত্র নির্মাতা, অভিনেতা, প্রযোজক ও একজন সফল ব্যবসায়ী। এতদিন নিজের প্রযোজিত ছবিতে নিজেই কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করে এসছেন তিনি। এবার প্রথমবারের মতো অনন্ত
তরুণ অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুতের অপমৃত্যুতে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গেছে বলিউড। বলিউডের একাংশের ওপর ক্ষুব্ধ সুশান্তের ভক্ত ও খোদ বলিউডের অনেক তারকা। মেধাবীদের অবজ্ঞা