দীর্ঘদিন ধরে বিদেশি জাহাজ ও কনটেইনার ভাড়ার যন্ত্রণা বয়ে বেড়াচ্ছেন চট্টগ্রামের ব্যবসায়ীরা। এই ক্ষত শুকাতে না শুকাতেই নতুন করে এসেছে চট্টগ্রামে বেসরকারি আইসিডির চার্জ ও বন্দর কর্তৃপক্ষের মাশুল বাড়ার ঘোষণা।
এদিকে, কারখানায় উৎপাদন বাড়লেও বাড়তি খরচ ও পণ্যের দাম না বাড়ায় দুশ্চিন্তায় সময় পার করছেন ব্যবসায়ীরা। অনেক কারখানা বন্ধ হয়ে যাওয়ারও আশঙ্কা করছেন ব্যবসায়ী নেতারা।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক বলেন, ১৯৮৬ সালে, নির্ধারণ করা নিয়মেই মাশুল আদায় করা হচ্ছে। ওই সময়ের তুলনায় বর্তমানে সার্বিকভাবে বন্দরের সক্ষমতা বেড়েছে। তাই মাশুল বাড়ানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে বন্দর।