চলছে শ্রাবণ মাস। এ সময়টাতে আবহাওয়া সহনীয়ও থাকলেও এবার কিন্তু বেশ গরম যাচ্ছে। এই সময়টাতে বিশেষ করে পানি না খাওয়ার কারণে হতে পারে ডিহাইড্রেশন বা
কখন ফল খাওয়া উচিত? খাবার খাওয়ার আগে নাকি পরে। এই বিষয়ে দ্বন্দ্ব দীর্ঘদিনের। তবে বেশির ভাগ চিকিৎসক খালি পেটে ফল খেতে বারন করেন। কারণ, খালি
বর্তমানে চা পানের অভ্যাস অনেকেরই আছে। অনেকের দিনে একাধিকবার চা পান করার অভ্যাস রয়েছে। কারও কারও কাছে চা পান আবার শৌখিনতা। বিভিন্ন ধরনের চায়ের স্বাদ
ব্যস্ততার কারণে সামনে যখন যা পান, তা-ই খেয়ে নেন অনেকে। খাবারের এই অনিয়মও হজমের সমস্যার বড় কারণ। এখান থেকে জন্ম নিতে পারে গ্যাস্ট্রিকের মতো সমস্যা।
পানির বোতল ব্যবহারের ক্ষেত্রে সবার আগে মাথায় আসে স্বাস্থ্যকর হবে তো? প্লাস্টিকের বোতলের ব্যবহার হরহামেশাই দেখা যায়। কিন্তু প্লাস্টিকের বোতলে উৎকট গন্ধ পাওয়া যায়। সেইজন্য
বিশুদ্ধ পানির অপর নাম জীবন। হাইড্রোজে আর অক্সিজেনের এই যৌগ পদার্থ ছাড়া দেহ চলতে পারে না। হাইড্রেশন সকল জৈবিক প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে কার্যকর থাকে।
লাল চা কিংবা কালো চা। দু’নামেই পরিচিত। দুধ না দিয়ে, শুধু চা পাতা গরম পানিতে ভেজানো। তাতেই তৈরি সকাল শুরুর পানীয়। বাঙালির ঘরে ঘরে এখন
বিশ্বের একেক দেশের একেক খাবার। কত বৈচ্যিত্র খাবার। ঐতিহ্যবাহী সব খাবারের নাম শুনলেই জিভে জল আসে নিশ্চিত। খাবারে কত ধরণ এটাও বিস্মিত করার মতো। তবে
লকডাউন উঠে যাওয়ায় অনেকটাই স্বাভাবিক হয়েছে জনজীবন। জমে থাকা প্রয়োজনীয় কাজ, শপিং, ঘুরে বেড়ানো ছাড়াও ঘরোয়া বিয়ে, গেট টুগেদার, পার্টিসহ বিভিন্ন ছোটখাটো অনুষ্ঠানের দাওয়াত পড়তে
খিচুড়ির যতই বাঙালিদের পছন্দের শীর্ষে থাকুক না কেন? এ খাবারের উত্স বাংলা নয়। খিচুড়ি রান্না হয় ভারতীয় উপমহাদেশ জুড়েই। তবে বাংলায় এর প্রবেশ খানিকটা পরে।