বিশুদ্ধ পানির অপর নাম জীবন। হাইড্রোজে আর অক্সিজেনের এই যৌগ পদার্থ ছাড়া দেহ চলতে পারে না। হাইড্রেশন সকল জৈবিক প্রক্রিয়া সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে কার্যকর থাকে।
লাল চা কিংবা কালো চা। দু’নামেই পরিচিত। দুধ না দিয়ে, শুধু চা পাতা গরম পানিতে ভেজানো। তাতেই তৈরি সকাল শুরুর পানীয়। বাঙালির ঘরে ঘরে এখন
বিশ্বের একেক দেশের একেক খাবার। কত বৈচ্যিত্র খাবার। ঐতিহ্যবাহী সব খাবারের নাম শুনলেই জিভে জল আসে নিশ্চিত। খাবারে কত ধরণ এটাও বিস্মিত করার মতো। তবে
লকডাউন উঠে যাওয়ায় অনেকটাই স্বাভাবিক হয়েছে জনজীবন। জমে থাকা প্রয়োজনীয় কাজ, শপিং, ঘুরে বেড়ানো ছাড়াও ঘরোয়া বিয়ে, গেট টুগেদার, পার্টিসহ বিভিন্ন ছোটখাটো অনুষ্ঠানের দাওয়াত পড়তে
খিচুড়ির যতই বাঙালিদের পছন্দের শীর্ষে থাকুক না কেন? এ খাবারের উত্স বাংলা নয়। খিচুড়ি রান্না হয় ভারতীয় উপমহাদেশ জুড়েই। তবে বাংলায় এর প্রবেশ খানিকটা পরে।
দেশজুড়ে চলছে করোনা প্রতিরোধক টিকা প্রদান কার্যক্রম। এরই মধ্যে অনেকে করোনার দু’টি ডোজ নিয়েছেন। আবার অনেকে একটি নিয়ে আরেকটির জন্য অপেক্ষা করছেন। এদিকে টিকা নেয়ার
প্রাচীনকাল থেকে কালোজিরা মানবদেহের নানা রোগের প্রতিষেধক এবং প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহার হয়ে আসছে। এজন্য একে সকল রোগের মহঔষধও বলা হয়ে থাকে। বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ)
বাংলায় এটি পরিচিত ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা হিসেবে। আজকাল বাড়ির ছাদে বা বারান্দার কোণে অনেকেই অ্যালোভেরার গাছ লাগিয়ে থাকেন। ভেষজ এই উদ্ভিদের রয়েছে পুষ্টিগুণও। এতে আছে
বেশি গরম খাবার খেলে অথবা চা-কফিতে চুমুক দিলে জিহ্বা পুড়ে যেতে পারে। গরম খাবারে জিহ্বা, ঠোঁট এবং মুখের তালু পুড়ে যাওয়া খুবই সাধারণ একটা বিষয়।
বর্ষাকালে রাস্তায় বেরোলে বৃষ্টিতে ভিজে নাজেহাল হয়ে যেমন সমস্যায় পড়তে হয়, তেমনই সমস্যায় পড়তে হয় সেই সব বৃষ্টি ভেজা জামা-কাপড় থেকে সোঁদা গন্ধ দূর করতে।