গাইবান্ধার সাঘাটায় বর্ষা মৌসুম শুরু না হতেই, যমুনা নদীতে পানি বৃদ্ধির ফলে ভাঙন দেখা দিয়েছে। ইতোমধ্যে নদীগর্ভে তলিয়ে যেতে শুরু করেছে, ভরতখালী ইউনিয়নের ঘরবাড়ি ও ফসলি জমি।
করোনায় সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে, গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড জরুরিভাবে নদীতে বালুর জিও ব্যাগ ফেলানোর কাজ করছে। এরপরও ভাঙন থামানো যাচ্ছে না। আতঙ্কে ইতোমধ্যেই সহস্রাধিক পরিবার বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছে। ভয়াবহ নদী ভাঙনের কবলে পরে প্রায় সর্বশান্ত হয়ে পরার উপক্রম হয়েছে দুই সহস্রাধিক জেলে সম্প্রদায়ের পরিবার ।
আজ মঙ্গলবার (২ জুন) সকালে যমুনা নদীর ডানতীর বাঁধের সংস্কার কাজ এবং নতুন করে কোন সংস্কারের প্রয়োজন আছে কি না, তা যাচাই করতে ভাঙ্গন এলাকা পরিদর্শন করেন পানি উন্নয়ন বোর্ডের রংপুর বিভাগের তত্ত্ববধায়ক প্রকৌশলী আব্দুস শহিদ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন, গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোকলেছুর রহমান, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির, ভরতখালী ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ছামসুল আজাদ শীতলসহ অন্যান্যরা।
নিউজ ডেস্ক/বিজয় টিভি