এক দিকে কোভিড ১৯-এর প্রতিষেধক বাজারে আনতে প্রতিযোগিতা চলছে দেশে-দেশে। অন্য দিকে পাল্লা দিয়ে লকডাউন শিথিলের প্রক্রিয়াও শুরু হয়ে গিয়েছে অনেক জায়গায়। যদিও বর্তমান পরিস্থিতির
মহামারি চলাকালীন চলতি বছরের মার্চ থেকে জুন পর্যন্ত পাঁচটি অঞ্চল থেকে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা গেছে, বিশ্বের ৯০ ভাগ নিম্ন ও মধ্যম-আয়ের দেশের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা বিঘ্নিত
কোভিড-১৯ মহামারির বিস্তার না থামলেও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানাল, দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া ও পূর্ব ভূমধ্যসাগরীয় এলাকা বাদে বিশ্বে এর গতি ও মৃত্যুর হার কমেছে ।
করোনাভাইরাস কোন না কোন আদলে আজীবন থাকতে পারে বলে সতর্ক করে দিয়েছেন ব্রিটিশ সরকারের জরুরি পরিস্থিতিতে বৈজ্ঞানিক পরামর্শ কমিটির একজন সদস্য। স্যার মার্ক ওয়ালপোর্ট বলেছেন,
বৈশ্বিক সংহতি এবং ভ্যাকসিন ব্যবহারের মাধ্যমে কোভিড-১৯ মহামারি দুই বছর বা স্প্যানিশ ফ্লু’র ইতি টানার চেয়েও কম সময়ের মধ্যে পরাজিত হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন
রাশিয়া তার তৈরি ভ্যাকসিন দ্রুত অনুমোদন দেয়ায় বিশ্বজুড়ে অনেক বিশেষজ্ঞই একে সন্দেহের চোখে দেখছেন। এ অবস্থায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিওএইচও) বলেছে, তারা রাশিয়ার তৈরি ভ্যাকসিনটির
কোভিড-১৯ মহামারির মধ্যে স্কুলগুলো নিরাপদ পরিচালনা করার জন্য পানি, স্যানিটেশন এবং স্বাস্থ্যকর পরিষেবাগুলো নিশ্চিত করার ওপর জোর দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। সংস্থাটির মহাপরিচালক টেড্রস
রাশিয়া করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে বিশ্বের প্রথম ভ্যাকসিনের অনুমোদন দিয়েছে বলে রুশ প্রেসিডেন্টের দাবির পর এ ভ্যাকসিনের সম্ভাব্য প্রাক যোগ্যতার বিষয়ে দেশটির সাথে আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছে
বুকের দুধ থেকে শিশুদের কোভিড-১৯ সংক্রমণের ঝুঁকি নগণ্য বলে উল্লেখ করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এটি চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ফুড অ্যান্ড
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান টেড্রোস অ্যাধনম ঘেব্রেইয়েসাস সোমবার সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন যে কোভিড-১৯ মহামরি প্রতিরোধে ভ্যাকসিন তৈরির জন্য কোনো ‘জাদুর কাঠি’ নেই এবং