ফুসফুস মানব শরীরে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলোর মধ্যে অন্যতম। করোনায় অনেকেরই ফুসফুস অকেজো হয়ে প্রাণহানিও ঘটছে। তাই ফুসফুস নিয়ে সচেতেন হওয়া উচিত সবার। ফুসফুস সুস্থ রাখার
প্রোটিনের প্রধান উৎস হিসেবে প্রথম সে খাবারটির নাম আসে তা হলো ‘ডিম’। ডিমের সাদা অংশ ভিটামিন বি সমৃদ্ধ এবং কোলেস্টেরল মুক্ত। এছাড়া ডিমের সাদা অংশের
শীতে প্রকৃতি যেমন থাকে উস্কখুস্ক, তেমনি ত্বকেরও একই অবস্থা। শীতে ত্বকের চাই বাড়তি যত্ন। অনেকসময় শীত আসলে আমাদের মুখের রঙ কালচে দেখায়। এসব থেকে বাঁচতে
শুধু রান্না-খাওয়ায় নয়, রূপচর্চাতেও সরিষার তেলের গুণ আছে। ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে এতে রয়েছে প্রয়োজনীয় উপাদান। শীতের দিনে গোসলের আধ ঘণ্টা আগে সারা গায়ে ভালো করে
অনেক সময় রান্না বসিয়ে আমরা নানা কাজে ব্যস্ত হয়ে ভুলে যাই চুলায় যে কিছু পুড়ছে। এমন অবস্থায় পোড়া খাবার আমাদের নষ্ট করতে হয়। তবে এমন
পটাসিয়াম শরীরের জন্য অন্যতম জরুরি উপাদান। এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তাই খাবারে পটাসিয়াম রাখা জরুরি। কলা খেলে পটাসিয়ামের ঘাটতি পূরণ হয়। মাঝারি আকারের
সাধারত কাশি স্বাস্থ্যের পক্ষে খারাপ নয়। এটি একটি স্বাভাবিক এবং প্রাকৃতিক ক্রিয়া যা শ্বাসনালী পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। এটি সাধারণত অস্থায়ী। তবে একটানা কাশি হলে
সারা বছর যেমন-তেমন, শীতের সময় এলেই সাইনাসের সমস্যা মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে অনেকের। এটি মূলত নাকের এক ধরনের ইনফেকশন। এটি অ্যালার্জি বা অনেকসময় ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ বা
শীত মানেই জড়তা। সবকিছুতে অলসতা এসে ভর করে যেন এই সময়। লেপ-কম্বলের উষ্ণতা ছেড়ে উঠতে মন চায় না সহজে। আরেকটু বেশি সময় গড়গড়ি করার জন্য
হজমের সমস্যা বা বিপাকীয় সমস্যার কারণে শরীরে নানা রকমের রোগ বাসা বাঁধে। যেমন- দীর্ঘদিন ধরে বিপাকীয় সমস্যার ফলে রক্তে অতিরিক্ত মাত্রায় খাদ্যজ কোলেস্টেরল জমা হতে