গল্পটা চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির। ২০১২ সালে নির্মাতা শাহীন সুমনের ছবি ‘ভালোবাসার রঙ’ দিয়ে ঢালিউড ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে ডেবিউ করেন নায়িকা মাহিয়া মাহি। চিত্রনায়ক বাপ্পির বিপরীতে অভিনয় করেন মাহি। এরপর তার কাছে এসে ধরা দেয় অনেক সিনেমার অফার।
২০১৩ সালের গল্পটা একেবারেই ভিন্ন। সে বছর চারটি ছবি মুক্তি পায় মাহিয়া মাহির। কিন্তু সেই বছর তার ক্যারিয়ারে ধরা দিয়েছিল চমক। নির্মাতা জাকির হোসেন রাজুর ছবি ‘পোড়ামন’-এ চিত্রনায়ক সায়মনের বিপরীতে অভিনয় করেন মাহি। রেকর্ডসংখ্যক ব্যবসা করে নেয় ছবিটি।
এরপর একে একে নির্মাতা ইফতেখার চৌধুরীর ছবি ‘অগ্নি’ ও এর দ্বিতীয় কিস্তি ‘অগ্নি-২’ দিয়ে রীতিমতো বাজিমাত করে ফেলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। গ্ল্যামার, নাচ, অভিনয় দিয়ে দর্শক ও সমালোচকের মন কেড়ে নেন মাহি।
এরপর আর পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি মাহির। মাহির ফিল্মি ক্যারিয়ারে এরপর যুক্ত হয়েছে অনেক ছবি। সব ছবি ভালো ব্যবসা করতে না পারলেও বেশ কিছু ছবি তাকে ঢালিউডে বেশ পাকাপোক্ত অবস্থান গড়ে দিয়েছে।
দেশ–বিদেশের তারকা এবং সহকর্মীরা টুইটার ব্যবহার করলেও ফেসবুকের বাইরে কখনোই অন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নায়িকা মাহিয়া মাহিকে টানেনি। এবার সেই মাধ্যমেই রাতারাতি যুক্ত হলেন এই নায়িকা। সম্প্রতি পোল্যান্ডের একটি সিনেমা দেখে টুইটারে যুক্ত হওয়ার কথা জানিয়েছেন এই অভিনেত্রী।
‘ইয়া, অ্যা’ম হেয়ার ফাইনালি’ এটাই ছিল এই নায়িকার টুইটারে যুক্ত হয়ে প্রথম কোনো টুইট। এর এক ঘণ্টা পরই তিনি আরেকটি স্ট্যাটাস দেন। ইটালিয়ান অভিনেতা মিশেল মোরনের ছবি দেখে মুগ্ধ মাহি তাকে ফলো করতেই টুইটারে যুক্ত করেছেন নিজেকে।
কিন্তু তাকে খুঁজে পাননি মাহি। সে যাক। প্রায় তিন মাস শুটিং থেকে দূরে এই নায়িকা। করোনা সময়ে কাজ প্রসঙ্গে মাহি জানিয়েছেন, এখনি শুটিং-এ ফিরছেন না তিনি। তবে প্রযোজক ও নির্মাতার সঙ্গে নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে তার।
নিউজ ডেস্ক/বিজয় টিভি