নাগর্নো-কারাবাখ অঞ্চল নিয়ে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের মধ্যে চলা যুদ্ধের প্রভাব ইরানে পড়লে সরাসরি ব্যবস্থা নেয়ার হুমকি দিয়েছে দেশটি। সম্প্রতি ইরান সীমান্তে আজারবাইজানের রকেট এসে পড়ার খবর পাওয়া
আজারবাইজান বলেছে, আর্মেনীয় বাহিনী গতরাতে তাদের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহরে ক্ষেপনাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। এতে সাত জন নিহত হয়। দু’পক্ষের অস্ত্রবিরতি ঘোষণার পর এ হামলার খবর পাওয়া
আর্মেনিয়ার একটি ঐতিহাসিক গির্জায় আজারবাইজানের সৈন্যরা গোলাবর্ষণ করেছে বলে অভিযোগ করেছে দেশটির সরকার। বার্তাসংস্থা বিবিসি জানায়, গোলাবর্ষণে সুসা শহরের ‘হলি সাভিয়ার’ নামের ওই গির্জাটি ভয়াবহ
বিরোধপূর্ণ নাগর্নো-কারাবাখ অঞ্চল নিয়ে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের যুদ্ধ গত ২৭ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়ে এগারো দিনে গড়িয়েছে। এরইমধ্যে ধ্বংসাবশেষে পরিণত হয়েছে কারাবাখের মূল শহরটি। শহরজুড়ে বিস্ফোরিত-অবিস্ফোরিত বোমা রাস্তায় ছড়িয়ে
বিতর্কিত নাগারনো-কারাবাখ অঞ্চল নিয়ে আর্মেনিয়া ও আজারবাইজানের মধ্যে চলমান যুদ্ধ টানা ১০ দিনে গড়িয়েছে। দশ দিনের এ সংঘাতে এখন পর্যন্ত অন্তত ৩০০ মানুষের প্রাণহানি হয়েছে।
আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম আলিইয়েভ অস্ত্ররিরতির জন্য কিছু শর্ত আরোপ করেছেন। এসব শর্ত আর্মেনীয় নেতার পক্ষে মেনে নেয়া প্রায় অসম্ভব বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। জাতির উদ্দেশ্যে
বিতর্কিত নাগোরনো-কারাবাখ অঞ্চল নিয়ে চলা যুদ্ধে আর্মেনিয়ার দখল থেকে মাদাগিজ শহরের পর নিজেদের আরো সাতটি এলাকা মুক্ত করেছে আজারবাইজানের সেনাবাহিনী। শনিবার আজারবাইজানের প্রেসিডেন্ট ইলহাম অ্যালিয়েভ
আজারবাইজানের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে পৌঁছাতে আন্তর্জাতিক মধ্যস্ততাকারীদের সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করেছে আর্মেনিয়া। বিরোধপূর্ণ নাগোরনো-কারাবাখ অঞ্চল নিয়ে দেশ দুটির মধ্যে টানা ষষ্ঠ দিনের মতো সংঘাত
দিন যত গড়াচ্ছে নাগর্নো-কারাবাখ অঞ্চল নিয়ে আর্মেনিয়া-আজারবাইজানের যুদ্ধ পরিস্থিতি ততই জটিল হচ্ছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ গোটা বিশ্ব যুদ্ধ বন্ধের আবেদন করলেও প্রতিদিন পরিস্থিতি আরো কঠিন হচ্ছে।
নাগোর্নো-কারাবাখকে আজারবাইজান নিজেদের বলে দাবি করলেও মূলত অঞ্চলটি নিয়ন্ত্রণ করে আর্মেনীয় নৃগোষ্ঠীর লোকজন। আর তাতে সমর্থনও রয়েছে আর্মেনিয়ার। ১৯৮৮-৯৪ সাল পর্যন্ত যুদ্ধে অঞ্চলটি আজারবাইজান থেকে